নবনীতা দত্তগুপ্ত, বিনোদন ডেস্কঃ
নাটক নিয়ে পড়াশুনা। ফুটবল খেলাটাকে সিরিয়াসলি নিতে চেয়েছিলেন অভিনেতা ঋষভ বসু। বাধ সাধল পায়ের চোট। তাই আর হল না। তবু আশায় বাঁচেন তিনি। যদি কখনও সুযোগ হয়, খেলবেন চুটিয়ে। বাবা-মা চেয়েছিলেন ছেলে ইঞ্জিনিয়ার হবে। কিন্তু না, ছেলের মন পড়ে থাকে অভিনয়ে। তাই সেই পথে হাঁটা শুরু হয়।
এক ওয়েব সিরিজে নিজের জায়গা করে নিয়েছেন ঋষভ।তথাগত মুখার্জির পরিচালনায় ‘ভটভটি’ নামক ছবিতেও অভিনয় করেছেন তিনি। তন্বী চৌধুরীর পরিচালনায় অভিনয় করেছেন ‘থ্রেশোল্ড’ নামের একটি শর্ট ফিল্মে। সদ্য মুক্তিপ্রাপ্ত ‘ট্যাংরা ব্লুজ’ ছবিতেও একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেছেন ঋষভ।
আরও পড়ুনঃ ‘কিশলয়’ ছবিতে সোনু নিগমের সঙ্গে গলা মেলালেন বাংলার ইন্দ্রাণী
এ ছাড়াও চলছে আরও কিছু ওয়েব এবং শর্ট ফিল্মের কাজ। তবে, এই প্রথমবার বাংলা টেলিভিশনে পা রাখলেন ঋষভ। ‘খড়কুটো’ ধারাবাহিকে এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় এলেন তিনি। প্রোমোতে তাঁকে আগন্তুক হিসেবে দেখানো হচ্ছে। আবার পটকার সঙ্গে তার নাকি রক্তের সম্পর্ক।
তা হলে কে এই আগন্তুক? ঋষভ নিউজ ফ্রন্টকে জানান- “এখন ওয়েব সিরিজ আর বড় পর্দা থেকে একটু ছুটিতে আছি। লীনা মাসির বিশেষ অনুরোধে খড়কুটোতে আসা একটা দারুণ চরিত্রে। খুব হাসিখুশি, মজারু একটা চরিত্র। আসলে আমি কে তা এখনও প্রকাশ্যে আসেনি। তাই আমি কে তা কেউ জানে না। আমি এই বাড়িরই কেউ।
আরও পড়ুনঃ সঙ্কটকালে মানুষের পাশে টিম সোহম ও ‘হাসি খুশি ক্লাব’
ওদিকে আবার আমি মুসলিম। পুরো ব্যাপারটা বেশ রহস্যময়। এই রহস্যের সমাধান থাকবে আগামী সব পর্বে। তাই মিস করলে চলবে না। এখন রোজই প্রায় শুটিং থাকবে। যতটা পারছি সাবধানে থাকছি। তবে, খুব ভাল লাগছে লীনা মাসির (গঙ্গোপাধ্যায়) সঙ্গে কাজ করতে পেরে।”‘খড়কুটো’ দেখুন প্রতিদিন সন্ধে সাড়ে ৭ টায়, স্টার জলসায়।
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584