শুভম বন্দ্যোপাধ্যায়, কলকাতাঃ
রাজ্যে যেখানে যেখানে বিজেপির শক্তিসঞ্চয় হচ্ছে, সেই সমস্ত এলাকায় একের পর এক বিজেপি কর্মী বা নেতাকে খুন করে দিয়ে তাকে আত্মহত্যা বানিয়ে দিচ্ছে রাজ্য সরকার। সোমবার এনআরএস হাসপাতালে বিজেপি নেতা মণীশ শুক্লর দেহের ময়নাতদন্ত নিয়েও এই দাবিতেই বিক্ষোভ দেখালেন বিজেপি নেতৃত্ব।
এদিন দুপুরে এনআরএস হাসপাতালে নিয়ে আসা হয় মৃত মণীশ শুক্লের দেহ। পুলিশি বাধা পেরিয়ে হাসপাতালে ঢোকার চেষ্টা করেন বিজেপি কর্মীরা।দেহ নিতে হাসপাতালে হাজির হন বিজেপি নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয়, সব্যসাচী দত্ত, লকেট চট্টোপাধ্যায়, অর্জুন সিং। সঙ্গে ছিলেন হাজার হাজার দলীয় কর্মী। কিন্তু পুলিশ অনুমতি না দেওয়ায় ধস্তাধস্তি বাধে হাসপাতালের গেটের সামনে। ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা হয়। পরে যদিও কৈলাস বিজয়বর্গীয় সহ বিজেপি নেতাদের ভিতরে ঢোকার অনুমতি দেয় পুলিশ।
আরও পড়ুনঃ কৃষি বিলের সমর্থনে তমলুকে বিজেপির মিছিল
पश्चिम बंगाल के बैरकपुर में भाजपा कार्यकर्ता श्री मनीष शुक्ला की हत्या हुए 18 घंटे से ज्यादा हो गए! लेकिन, अभी तक उनका पार्थिव शरीर परिजनों को नहीं दिया गया! पोस्टमार्टम भी नहीं किया गया है!
इसी से अंदाजा लगाया जा सकता है, कि ममता सरकार कितनी असंवेदनशील है! pic.twitter.com/cVV8t3A4bs— Kailash Vijayvargiya (@KailashOnline) October 5, 2020
পুলিশের দাবি, করোনার জন্য সবাইকে হাসপাতালে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। কিন্তু বিজেপি অভিযোগ করে, রাতের অন্ধকারে মণীশ শুক্লর দেহ লোপাট করার চেষ্টা করছে সরকার।’ রাজ্যকে খোঁচা দিয়ে কৈলাস বিজয়বর্গীয় বলেন, ‘ রাজ্যের পুলিশ জাদুকর, খুনকে আত্মহত্যা বানিয়ে দেয়।’ হুগলির সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়ও অভিযোগ করেন, ‘ ময়না তদন্তকে প্রভাবিত করার চেষ্টা হচ্ছে। বলতেই পারে উনি নিজেই গুলি চালিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।’
আরও পড়ুনঃ এসএফআই দিয়ে রাজনীতিতে হাতেখড়ি, তৃণমূল হয়ে বিজেপিতে অর্জুন ছায়াসঙ্গী মণীশ
बैरकपुर के टीटागढ़ थाने के पास भाजपा कार्यकर्ता श्री मनीष शुक्ला की हत्या हो जाना आसान नहीं है। इसमें पुलिस कमिश्नर मनोज वर्मा और अजय ठाकुर की भूमिका भी संदिग्ध है। थाने के पास किसी अपराधी का स्टेनगन से हमला करना बताता है कि ये सामान्य हत्याकांड नहीं है। pic.twitter.com/Gb8uAxgZXW
— Kailash Vijayvargiya (@KailashOnline) October 5, 2020
রাজ্য প্রশাসন এই ঘটনার সিআইডি তদন্তের নির্দেশ দেওয়ায় ক্ষুব্ধ লকেট চট্টোপাধ্যায়। তিনি বলেন, ‘ তৃণমূল ও পুলিশ যোগসাজশে আমাদের আরও একজন তরুণ নেতা খুন হলেন। আমরা সিবিআই তদন্ত চাই। তবে এভাবে বিজেপিকে আটকানো যাবে না। বুলেটের জবাব ব্যালটে মিলবেই।’
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584