নিজস্ব সংবাদদাতা, ওয়েব ডেস্কঃ
দিনের পর দিন যে আগুনে দাউদাউ করে জ্বলছিল অ্যামাজনের বিস্তীর্ণ জঙ্গল। সেই দাবানলের ক্ষত সারার আগেই করোনা থাবা বসালো ‘পৃথিবীর ফুসফুস’ এ। দাবানলের আগুনে আগেই পুড়ে গিয়েছিল কোটি গাছ-পশু-পাখি।
এরপরই করোনা বাসা বাঁধলো পৃথিবীর সবচেয়ে বড় রেইন ফরেস্টের আদিবাসীদের মধ্যে। এপ্রিলের শুরুতেই করোনা ধরা পড়ে অ্যামাজনের আদিবাসীদের মধ্যে। যা ক্রমেই বাড়ছে বলে জানা যায়। আর এই পরিস্থিতিতে টিকে থাকতে নতুন পথ ধরেছেন আদিবাসীরা।
মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন হলেও এর আগেও ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো রোগের কবলে পড়েছিল অ্যামাজনের আদিবাসীরা। সেই ভাইরাসের বিরুদ্ধে বাকিদের মতো ওই আদিবাসীরাও লড়াই করতে পেরেছিল। কিন্তু করোনাকে এখনও কাবু করতে পারেনি বিজ্ঞান। ফলে করোনা নিয়ে বাকি পৃথিবীর মতোই দুশ্চিন্তায় রয়েছে জঙ্গলের ওই আদিবাসীরা।
আরও পড়ুনঃ ১২ আগস্ট পর্যন্ত সমস্ত বুকিং বাতিল-সহ টিকিট ফেরত, বিজ্ঞপ্তি জারি রেলের
বাধ্য হয়ে তাই জনপদের এলাকাগুলি ছেড়ে আরও গভীর জঙ্গলে চলে যেতে হচ্ছে তাঁদের। অধিকাংশ গ্রামই এখন ফাঁকা। যদিও জঙ্গলের গভীরেও তাঁদের জীবন সংশয় ঘটতেই পারে। করোনায় ব্রাজিলের পরিস্থিতি পৃথিবীর মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে। সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা ১১ লক্ষ ছুঁয়েছে, মৃত্যু হয়েছে প্রায় সাড়ে ৫৩ হাজার মানুষের। গোটা লাতিন আমেরিকাতে ক্রমেই করোনা পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে।
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584