সুদীপ পাল,বর্ধমানঃ
এলাকায় গড়ে উঠেছে একাধিক চিকিৎসা কেন্দ্র। প্রতিষ্ঠানগুলির সাথে পাল্লা দিয়ে গড়ে উঠেছে রক্তপরীক্ষা কেন্দ্র।
কিন্তু গলসির বাসিন্দাদের দাবি,অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানেই পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কর্মী নেই।নেই উন্নত মানের যন্ত্রপাতিও।এলাকায় পরীক্ষার ফলাফল নিয়ে তাই সন্দেহ পোষণ করছেন রোগী এবং রোগীর পরিবার। এলাকায় রয়েছে পনেরটিরও বেশি রক্ত এবং মলমূত্র পরীক্ষাকেন্দ্র। সরকারি অনুমোদিত কিনা তা জানার উপায় নেই এলাকাবাসীর।
তাঁদের অভিযোগ,গলসি প্রশাসনের কাছে এই নিয়ে নির্দিষ্ট কোনো তথ্য নেই। চিকিৎসার পেশা সম্পর্কে ন্যূনতম অভিজ্ঞতা নেই এমন অনেকেও এইসব কেন্দ্রগুলিতে কাজ করেন।গলসি ১ ব্লকের পুরসা প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র এবং ২ ব্লকের আদড়াহাটি ব্লক প্রাথমিক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র থাকলেও গলসি বাজার থেকে সাত কিলোমিটার এবং দশ কিলোমিটারের বেশি দূরত্ব। গলসি বাজার এলাকায় কোন সরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্র না থাকায় ব্যক্তিগতভাবে চিকিৎসা কেন্দ্র তৈরি করেছেন চিকিৎসকরা। সেগুলিকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠেছে রক্তপরীক্ষার কেন্দ্র।
আরও পড়ুনঃ বিকল ট্রান্সফরমার,বিদ্যুৎ বন্টন দফতরে বিক্ষোভ গ্রামবাসীদের
গলসির বাসিন্দা ফিরোজ আলী কাঞ্চন বলেন, বেসরকারি রক্ত পরীক্ষা কেন্দ্রগুলি নিয়ে কোন তথ্যই সরকারের কাছে নেই। যদিও স্বাস্থ্য আধিকারিকের বলছেন, অবৈধ রক্ত পরীক্ষাকেন্দ্র সম্পর্কে কোন অভিযোগ পেলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।এখনো কোনো অভিযোগ আসেনি।
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584