নিজস্ব সংবাদদাতা, ওয়েব ডেস্কঃ
২০১৭ সালে অগাস্ট মাসে গোরোখপুরে বাবা রাঘবদাস মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অক্সিজেনের অভাবে প্রাণ যায় অসংখ্য শিশুর। ডিউটিরত শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তার কাফিল খানকে চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগে সাসপেন্ড করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। যদিও চিকিৎসায় গাফিলতির কোনো প্রমাণ ডাক্তার খানের বিরুদ্ধে মেলেনি।
ডাক্তার খান লিখেছেন, “এখনো পর্যন্ত ৩৮টি চিঠি লিখে সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছি আমার সাসপেনশন তুলে নেওয়ার জন্য। যেখানে সরকার গঠিত তদন্ত কমিটি আমাকে ক্লিনচিট দিয়েছে। একই সঙ্গে এলাহাবাদ হাইকোর্ট এবং সুপ্রীম কোর্ট ২০১৯ সালে উত্তরপ্রদেশ সরকারকে নির্দেশ দেয় ৯০ দিনের মধ্যে আমার সাসপেনশনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে, ১৩০০ দিন পেরিয়ে গিয়েছে প্রত্যাহার করা হয়নি সাসপেনশন।”
আরও পড়ুনঃ সংবাদকর্মীদের জন্য অন্যতম বিপজ্জনক দেশ ভারত! আরএসএফ রিপোর্ট
তিনি চিঠিতে আরো লিখেছেন যে তাঁর ১৫ বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে ইনটেনসিভ কেয়ারে ভর্তি থাকা রোগীর চিকিৎসার বিষয়ে। সে অভিজ্ঞতা মানুষের কাজে লাগাতে চান তিনি।করোনা পরিস্থিতি দেশজুড়ে ক্রমশ ভয়াবহ আকার নিচ্ছে, তিনি চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়ার অধিকার ফিরে পেলে তাতে মানুষেরই ভালো হবে। এইসময় ডাক্তার, নার্স , স্বাস্থ্যকর্মী সকলের প্রয়োজন বাড়ছে। যোগী সরকারের কাছে আবার বিনীত আবেদন ডাক্তার খানের, ৩৯তম চিঠিতে কোন কাজ আদৌ হয় কিনা সেটাই দেখার।
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584