ওয়েবডেস্ক, নিউজফ্রন্ট:
কোরিয়ান পিপলস আর্মিতে নাম লেখাতে সাম্প্রতিক প্রায় ৫০ লাখ মানুষ স্বেচ্ছায় আগ্রহ দেখিয়েছে।

চলতি গ্রীষ্মের শুরুতে পিয়ংইয়ংয়ের ওপর জাতিসংঘের নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে প্রায় একই ধরনের একটি প্রতিবেদন এসেছিল। তখন দাবি করা হয়, দেশটির ৩৫ লাখ মানুষ সেনাবাহিনীতে যোগ দেওয়ার জন্য স্বাক্ষর করেছে।
উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের এসব প্রতিবেদনের যথার্থতা যাচাই করা বাইরের বিশ্লেষকদের জন্য কঠিন। সামরিক জনশক্তির বিষয়ে পিয়ংইয়ংয়ের নতুন দাবির কথা বাদ দিলেও উত্তর কোরিয়া ইতিমধ্যে বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম সেনাবাহিনীর অধিকারী বলে বিবেচিত।

পেন্টাগনের সমসাময়িক প্রতিবেদন বলছে, কেপিএ গত শতকের মাঝামাঝি সময়ের প্রযুক্তিনির্ভর সামরিক সরঞ্জামে সজ্জিত। তাদের ব্যবহৃত সামরিক সরঞ্জামগুলো বহুলাংশে সোভিয়েত ইউনিয়ন বা চীনে তৈরি।তবে যে যা-ই বলুক না কেন, বিশেষজ্ঞদের মতে , যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার সেনারা এখনো দক্ষিণ কোরিয়া ও তার মিত্র যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি সৃষ্টি করতে সক্ষম।
( সংবাদসূত্র-prothomalo.com)
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584