সুদীপ পাল,বর্ধমানঃ
একদিকে কর্মবিরতি অন্যদিকে রোগীর পরিজন বহিরাগত এবং পুলিশের সঙ্গে দফায় দফায় অশান্তিতে বর্ধমান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে এই ঘটনায় জখম হয়েছিলেন ডাক্তারসহ সাতজন জরুরী বিভাগের পাশে বসে থাকার সময় রোগীর পরিবারের সঙ্গে গোলমাল বাধে।
ডাক্তারদের তখনই বাইরে থেকে ঢিল ছোঁড়া হয়।ছয় জুনিয়র ডাক্তার পিনাকী দে, সুব্রত সরকার, অর্ণব মিশ্র, ময়াঙ্ক রাজপুত সৌরভ হাজরা প্রমুখরা।বিহারের পূর্ণিয়ার বাড়ি ময়াঙ্কের ছেলের চোখ নষ্ট হয়ে গিয়েছে বলে কথা ছড়িয়ে পড়ে। চক্ষু বিভাগের প্রধান মৌসুমী বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, তিনি নিজে মায়াঙ্ককে দেখেছেন। চোখে গুরুতর সমস্যা হয়নি। আপাতত ভালো আছেন।
খোশবাগানের একটি এটিএম থেকে টাকা তুলে ফেরার সময় ক্ষোভের মুখে পড়েন বর্ধমান ডেন্টাল কলেজের ছাত্র শুভজিৎ মিদ্দ্যা।কলেজের দাবি ওই ছাত্র এখন ভালো আছেন গিয়েছেন।
এনআরএস কাণ্ডের পরে ফের কর্তৃপক্ষকে জানালো বর্ধমান মেডিকেল কলেজের ছাত্ররা যে আরো বেশি আগে ৩৭জন রক্ষী ছিল,এখন সেটি ভিড়ে ২৯৪ হয়েছে তবে তার মধ্যে ফাঁক রয়ে যাচ্ছে।
আরও পড়ুনঃ ঝাড়গ্রামে অব্যাহত জরুরি চিকিৎসা পরিষেবা
নিরাপত্তা পুলিশের সামনে দেখা যায় মহিলা চিকিৎসকদের নিরাপত্তা দিচ্ছেন কলেজে মেডিকেল কলেজের ছাত্ররা।
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584