কবির হোসেন, মুর্শিদাবাদঃ
বছরের পর বছর সম্প্রীতির নজির গড়ে ঐতিহ্য বহন করে চলেছে মুর্শিদাবাদের সালারের কাগ্রামের জগদ্ধাত্রী পূজা। জগদ্ধাত্রী পুজো মানেই বাংলার মানুষ চন্দননগর ও কৃষ্ণনগরের পুজোকেই বোঝে। তবে এই দুই জায়গার পুজোর পরেই তৃতীয় হিসেবে উঠে আসে কাগ্রামের জগদ্ধাত্রী পুজো।

কারণ কাগ্রামে ২৬ টি পাড়ায় জগদ্ধাত্রী পুজো হয়। দুর্গাপুজো, কালীপুজো বিভিন্ন জেলায় ঘটা করে হলেও গ্রামের প্রত্যেকটি পাড়ায় প্রতিটি মণ্ডপে জগদ্ধাত্রী পুজো খুব কম জায়গায় দেখা যায়। কাগ্রামে পালবাড়ি , দক্ষিণপাড়া এছাড়াও অন্যান্য পাড়ার পুজো খুবই জাঁকজমকভাবে পালিত হয়।

কাগ্রামে ষষ্ঠী, সপ্তমী, অষ্টমী ও নবমীর পুজো একদিনে অর্থাৎ নবমীর দিনেই তিন দিনের পুজো পালিত হয়। তাছাড়া প্রধানত আলোকসজ্জা এবং ২৬টি পাড়ার প্রতিমা সজ্জাই প্রধান আকর্ষণ । দিনভর বৃষ্টিকে উপেক্ষা করে সাধারন মানুষের ঢল ছিল চোখে পড়ার মতন। আজ দশমী পূজা। আর সোমবার সকালে বিসর্জন দেওয়া হবে জগদ্ধাত্রী মাকে।


আরও পড়ুনঃ উঠে যাচ্ছে “স্পেশাল” তকমা, কমবে ভাড়াও, দীর্ঘ ২০ মাস পর স্বাভাবিক হতে চলেছে রেল পরিষেবা
শনিবার বৃষ্টিবিঘ্নিত সন্ধ্যেবেলা কাগ্রামে আসেন ভরতপুর বিধানসভার বিধায়ক হুমায়ুন কবীর ও বহরমপুর-মুর্শিদাবাদ যুব-তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি আনারুল ইসলাম আনি। বিধায়ক হুমায়ুন কবীর প্রত্যেকটি পুজো কমিটিকে নিজ উদ্যোগে ৩ হাজার টাকা অনুদান দেন।
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584