নিউজফ্রন্ট, ওয়েবডেস্কঃ
জম্মু কাশ্মীরের এমএলএ হস্টেলে আটক রাজনৈতিক নেতাদের মুক্তি দেওয়ার কথা ভাবা হয়েছে। যদিও তাঁদের মধ্যে পাঁচ নেতাকে এখনই ছাড়া হচ্ছে না বলে জানা গিয়েছে।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস সূত্রে খবর, যে পাঁচ নেতাকে শীঘ্রই মুক্তি দেওয়া হবে তাঁরা হলেন, পিপলস কনফেরেন্স প্রধান সাজাদ লোন, ন্যাশনাল কনফেরেন্সের সাধারণ সম্পাদক আলি মহম্মদ সাগর, প্রাক্তন আইএএস অফিসার এবং জম্মু কাশ্মীর পিপলস মুভমেন্টের সভাপতি শাহ ফয়সাল, বর্ষীয়ান পিডিপি নেতা নাইম আখতার এবং পিডিপি যুব দলের সভাপতি ওয়াহিদউর রেহমান পারা।
অন্যদিকে সোমবার পাম্পোরের প্রাক্তন বিধায়ক জহুর মীর, ত্রালের এনসি নেতা গুলাম নবি, প্রাক্তন বিধায়ক ইশফাক জব্বর, প্রাক্তন এমএলসি ইয়াসির রেশি ও পিডিপি নেতা বসির মীরকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ দিল্লির পীরাগরিতে কারখানায় আগুন, বিস্ফোরণে আটকে দমকলকর্মীরাও
সূত্রের খবর, জম্মু কাশ্মীর প্রশাসনের এক আধিকারিক বলেন, “এই পাঁচ জনকে বাদ দিয়ে অন্যদেরও ধীরে ধীরে ব্যাচ করে করে মুক্তি দেওয়া হবে। মুক্তি বন্ডে স্বাক্ষরের ভিত্তিতে এই সপ্তাহে কমপক্ষে ছয়জনকে মুক্তি দেওয়া হবে।”
উল্লেখ্য, নভেম্বরের শেষ সপ্তাহে সুরক্ষার কারণ দেখিয়ে পিডিপির আজাজ মীর, এনসির সালমান সাগর, শওকত গনাই, আলি মোহাম্মদ দার এবং আলতাফ কুলু এবং আওয়ামী ইত্তেহাদ পার্টির আইনজীবী তথা সমাজকর্মী বিলাল সুলতান-সহ ২৬ জন বিধায়ককে শের-ই-কাশ্মীর আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র থেকে সরিয়ে এমএলএ হস্টেলে আনা হয়েছিল। যদিও তাঁরা এখনও হস্টেলেই আটক।
আরও পড়ুনঃ অনলাইন খেলায় মগ্ন দুই যুবক মৃত
জম্মু কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা রদের পরই অগস্টের প্রথম কয়েক সপ্তাহ থেকে এখনও পর্যন্ত প্রায় ৮০০ বা তার বেশি ব্যক্তিদের আটক করা হয়েছে শুধু কাশ্মীরেই। এছাড়াও রাজ্যের অন্যান্য কারাগারে বন্দি রয়েছে প্রায় ২০০ জন ব্যক্তি।
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584