বন্ধুত্বের সুযোগ নিয়ে অপহরণ,গ্রেফতার অপহরণকারী

0
109

সিমা পুরকাইত,দক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঃ

ধর্মমতলা থেকে কিডন্যাপ করে সাত লক্ষ টাকার মুক্তিপন চেয়ে ফোন।আর সেই সমস্যার সমাধান করে বড় সাফল্য পেলে মথুরাপুর থানা।অভিযোগ শাহজাহান শেখ বয়স ২৪ বছর মুর্শিদাবাদের ভাসতোর গ্রামের বাড়ি। রেইনকোট তৈরীর কাজ করছিল ধর্মতলায়।সঙ্গে ছিলো বন্ধু প্রসেনজিৎ বিশ্বাস বয়স ২৬ বছর।বাড়ি বসিরহাট থানার কলেজ পাড়া।দু’জনে একসঙ্গে কাজ করতো ওখানেই পরিচয় হয় মন্দির বাজার থানার বলদেবপুর বাড়ি গিয়াসুদ্দিন গাজীর (২২)সঙ্গে।বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে তিন জনের মধ্য।সেই সুযোগ কাজে লাগায় গিয়াসুদ্দিন। বেড়াতে যাবার নাম করে শাহজাহান শেখ ও প্রসেনজিৎ বিশ্বাসকে স্করপিও গাড়িতে তোলে,সঙ্গে ছিল আরো দুজন।জয়নগর আসার পর গাড়িটিকে ছেড়ে দেয় বলে জানা যায়। জয়নগর থেকে ট্রেনে উঠে মথরাপুর স্টেশান নেমে হাঁটতে হাঁটতে মথরাপুর বিদ্যুৎ অফিসের কাছে আমির হোসেনের বাগানবাড়িতে তোলে। ঘরের মধ্যে আটকে চাবি দিয়ে দেয়।তখনই শাজাহান ও প্রসেনজিৎ জানতে পারে তাদেরকে অপহরণ করা হয়েছে। অপরাধী গিয়াসউদ্দিন প্রসেনজিতের বাড়িতে ফোন করে ৭ লক্ষ টাকা দাবি করে,না দিলে তাকে মেরে ফেলা হবে বলে হুমকি দেয় অভিযোগ।এভাবে ফোনের মাধ্যমে কথোপকথন চলতে থাকে শেষ পর্যন্ত দু’লক্ষ টাকা বোঝাপড়া হয় বলে জানা যায়।টাকা নিয়ে মুর্শিদাবাদ থেকে বাড়ির লোকেরা আসে মথুরাপুর।শেষ পর্যন্ত তারা সাহসের উপর ভর করে মথুরাপুর থানায় অভিযোগ জানায়। থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক শিবেন্দু ঘোষ গলা নকল করে অপহরণকারীর সঙ্গে মোবাইলে কথা বলে। গিয়াসউদ্দিন প্রথমে জয়নগর স্টেশনে আসতে বলে।কিছুক্ষণ পর আবার ফোন করে বলে মথুরাপুর স্টেশানে আসার জন্য।তখন সাদা পোশাকে মথুরাপুর থানার পুলিশ স্টেশন চত্বর নজর রাখতে শুরুকরে মথুরাপুর থানার আধিকারিক।এর নেতৃত্বে।বাড়ির লোকেরা তাদের দেওয়া ঠিকানায় রেল লাইনের পাশে দাঁড়িয়ে।

আরো পড়ুনঃ এরিয়ানকে এক গোলে হারিয়ে রেনবোর জয়

নিউজফ্রন্ট এর ফেসবুক পেজে লাইক দিতে এখানে ক্লিক করুন
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here