উজ্জ্বল দত্ত, কলকাতাঃ
‘যে কোনও মৃত্যুই দুঃখজনক, সুজন চক্রবর্তীকে ফোন করেছিলাম। বাড়ির লোককে জানানো হয়নি কেন? ছেলেটির পরিবার যদি মনে করে তাহলে চাকরি দিতে বা আর্থিক ক্ষতিপূরণ দিতে তৈরি রাজ্য সরকার।’
ডিওয়াইএফআই কর্মীর মৃত্যুতে এরকমই প্রতিক্রিয়া দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ‘কীভাবে মৃত্যু, জানা যাবে ময়নাতদন্তের পর’, মইদুল মৃত্যুপ্রসঙ্গে বললেন মুখ্যমন্ত্রী।
তিনি জানালেন, ‘মৃত্যু দুঃখজনক, কিন্তু কীভাবে মৃত্যু পরে বোঝা যাবে। কীভাবে মৃত্যু, জানা যাবে ময়নাতদন্তের পর।’ নবান্নে মা-প্রকল্পের উদ্বোধনের মাঝে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, সোমবার সকালেই বাম পরিষদীয় নেতা সুজন চক্রবর্তীর সঙ্গে তাঁর ফোনে বিষয়টি নিয়ে কথা হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ কোতুলপুরের ‘ফরিদ’ চেয়েছিল কাজ, পরিবার পেল তার লাশ
পাশাপাশি তিনি বলেন, ‘হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল, জানেই না পরিবার, পুলিশের কাছেও অভিযোগ জানানো হয়নি।’ বাম দলগুলির দাবি, পুলিশের লাঠি লেগে কিডনি ক্ষতিগ্রস্থ হওয়াতেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন ডিওয়াইএফআই নেতা মইদুল ইসলাম।
আরও পড়ুনঃ দাবি আদায়ে পথে নামল ডোম সমাজ, মেদিনীপুর শহরে মিছিলের পাশাপাশি জেলাশাসককে ডেপুটেশন
যদিও মৃত্যু ঠিক কী কারণে তা পরে জানা যাবে। জানিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘কিডনিতে কোনও সমস্যা ছিল কি না তদন্ত করবে পুলিশ।’ সঙ্গে মৃতের পরিবারের প্রতি সহমর্মিতার বার্তা দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী জোড়েন, ‘পরিবার চাইলে একজনকে চাকরি দেওয়া বা আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে।’
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584