শিবশংকর চ্যাটার্জ্জী,দক্ষিন দিনাজপুরঃ
লিভারে জল জমে আক্রান্ত এক যুবক।বর্তমানে চিকিৎসাধীন শিলিগুড়ি ম্যাডিক্যাল কলেজে।পরিবারের আবেদন তাকে বাঁচাতে প্রচুর অর্থের প্রয়োজন,যা তাদের পক্ষে যোগাড় করা সম্ভব নয়।যদি মুখ্যমন্ত্রী বা স্বহৃদয় ব্যক্তি এগিয়ে এসে তাদের পার্শ্বে সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে তাদের পরিবারের একমাত্র গৃহকর্তাকে বাঁচানোর সহযোগিতা করেন তাহলে ভীষন ভাবে উপকৃত হবে পরিবার।
দক্ষিন দিনাজপুর জেলার ফুলবাড়ি এলাকার বুড়িদিঘী এলাকার বাসিন্দা শশীবালা মহন্ত।তার একমাত্র ছেলে পিন্টু মহন্ত।স্ত্রী ও দুই শিশু কন্যা ও বৃদ্ধা মাকে নিয়ে পাঁচ জনের সংসার।বাড়ির একমাত্র উপার্জনকারী পিন্টু বাবু দীর্ঘ পাঁচ মাস যাবৎ অসুস্থ।
তার লিভার জনিত অসুখে পেটে জল ধরে যায় বলে বাড়ির লোক জানিয়েছেন।এই মত অবস্থায় বিভিন্ন হাসপাতাল বালুরঘাট থেকে মালদহ এবং কলকাতায় বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হলেও অর্থাভাবে তার চিকিৎসা বেশী দূর এগোয়নি বলে জানায় পিন্টুর মা শশীবালা দেবী ও স্ত্রী মালতী মহন্ত।
আরও পড়ুনঃ স্ত্রীকে আনতে গিয়ে শ্যালক ও শ্বশুরের হাতে আক্রান্ত জামাই
বর্তমানে সে শিলিগুড়ির উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন।জীবন মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করছে বলে বাড়ির লোক জানান।হত দরিদ্র পিন্টু বাবুর অর্থাভাবে সুচিকিৎসার থেকে বঞ্চিত।
তাই তার মা ও স্ত্রীর জেলা তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সহ সকল সহৃদয় ব্যাক্তি কাছে আবেদন তাদের সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসতে।এই বিষয়ে পিন্টু মহন্তের মা শশীবালা মহন্ত আবেদন “আমার ছেলে বর্তমানে শিলিগুড়িতে আইসিইউতে ভর্তি আছে,জীবন মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করছে।
আমরা হতদরিদ্র,আমাদের পরিবারে একমাত্র উপার্জনকারী আমার ছেলে।তার স্ত্রী ও ১১বছর ও ৬ বছরের দুই কন্যা সন্তান এবং ২ বছরের এক কোলের শিশু সন্তান আছে।আমাদের যা টাকা পয়সা ছিল সবই চিকিৎসা বাবদ খরচ হয়ে গেছে।
বর্তমানে আমাদের চাউল কেনারও পয়সা নেই,চিকিৎসা করবো কি করে!এমতাবস্থায় সকলের সাহায্য আমার একান্ত প্রয়োজন,এছাড়া আমার আর কোনো বিকল্প নেই।আপনাদের সাহায্যে আমি যেন আমার ছেলেকে সুস্থ করে বাড়িতে ফিরে আনতে পারি এই প্রার্থনা করি সকলের কাছে।”
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584