তপন চক্রবর্তী,উত্তর দিনাজপুরঃ
রায়গঞ্জ লোকসভা আসনের অধিকাংশ ভোট কেন্দ্রে এবার কড়া মেজাজের শিক্ষকের ভূমিকা পালন করায় ভোট পরীক্ষা নির্বিঘ্নে দিতে পেরেছেন যারা পড়াশোনা করে এসে ভোট দিয়েছেন।
আবার যারা সারা জীবন পড়াশুনা না করে বাজিমাত করে থাকে এবার সেই অসদুপায় অবলম্বনকারীরা পরীক্ষার হলেই ঢোকার সুযোগ থেকে পুরোপুরি বঞ্চিতই থেকে গেল। কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোট হলে এবং রাজ্য বাহিনী দিয়ে ভোট হলে কি রকম ভোট হয় তা চোপড়া এবং গোয়ালপোখরের ভোট কেন্দ্রের ভোট দেখলেই বোঝা যায় দুই বাহিনীর মধ্যে কাজের ফারাক কতটা।মানুষ তাই বার বার বলে এসেছে তারা নিজের ভোট নিজে দিতে চায়।নিজের হাতেই তামাক খেতে চায় অন্যের হাতে নয়।এবার নিজের হাতে তামাক খেতে পাড়ায় জনতা জনার্দন ভীষন খুশি।
শুধু কেন্দ্রীয় বাহিনী নয় নির্বাচন কমিশনকেও তারা অভিনন্দন জানিয়েছেন।আগামী পর্বের যে নির্বাচনগুলো সামনে আসছে সেই নির্বাচনে প্রতিটা ভোট কেন্দ্রে কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোট করলে মানুষ নির্ভয়ে ভোট দিয়ে গণতন্ত্রকে বাঁচিয়ে রাখতে পারবে।তাই এই দায়িত্ব গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার স্বার্থেই আমাদের নির্বাচন কমিশনকে কেন্দ্রীয় বাহিনীর সাহায্যে নির্বাচনের বিশাল দায়িত্ব পালন করতে হবে।
আরও পড়ুনঃ নির্বাচন পরবর্তী আইন শৃঙ্খলা খতিয়ে দেখতে উত্তর দিনাজপুরে দুবে
ছাগল দিয়ে যেমন জমি চাষ হয়না তেমনি রাজ্য বাহিনী দিয়ে অনেক কাজ হলেও নির্বাচনের মত গুরুত্বপূর্ন কাজ সম্ভব নয়।
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584