নিজস্ব সংবাদদাতা, ওয়েব ডেস্কঃ
বাংলাদেশ সীমানা শুরু হওয়ার আগে পেট্রাপোলে রয়েছে শেষ সমন্বিত চেক পোস্ট। পেট্রাপোল থেকে ‘নো ম্যান্স ল্যান্ড’ পর্যন্ত দুই দেশে যাতায়াতকারী যাত্রীদের মালপত্র বয়ে নিয়ে যেতেন বেশ কয়েকজন কুলি। এই সীমান্তই তাঁদের আয়ের উৎস। করোনা অতিমারীর ফলে ভাঁটা পড়েছে তাঁদের দৈনিক রোজগারেও।
WB: Porters in Petrapole, the last Integrated Check Post at Bangladesh border demand permission to carry passengers' luggage till 'no man's land' as was the case before COVID pandemic.
"Earlier we earned Rs 300-400/day which has come down to Rs 70-100/day," a porter said y'day. pic.twitter.com/L8nX6fUjwn
— ANI (@ANI) April 16, 2021
ভারত বাংলাদেশ দুই দেশে যাতায়াত বহু মানুষের। পেট্রাপোল থেকে ‘নো ম্যান্স ল্যান্ড’ পর্যন্ত যাত্রীদের মালপত্র পৌঁছে দিয়ে অতিমারীর আগে এই কুলিরা দিনে ৩০০/৪০০ টাকা উপার্জন করতেন। করোনার ফলে কড়াকড়ি বেড়েছে, যাতায়াত কমেছে যাত্রীদেরও।
আরও পড়ুনঃ বন্ধ হতে চলেছে হাজারদুয়ারীর দরজা! কোভিড আবহে স্মৃতিসৌধ, মিউজিয়াম বন্ধের নির্দেশ কেন্দ্রের
এই কুলীরাই জানাচ্ছেন ভয়ংকর প্রভাব পড়েছে তাঁদের আয়েও। এখন তাঁদের দৈনিক আয় এসে ঠেকেছে ৭০ থেকে ১০০ টাকার ভেতর। তা দিয়ে জীবিকানির্বাহ করাই দুষ্কর এখন। করোনার প্রভাবমুক্ত হয়ে পরিস্থিতি কবে স্বাভাবিক হবে বা আদৌ হবে কিনা তা নিয়ে চিন্তার ভাঁজ তাদের কপালে।
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584