নিজস্ব সংবাদদাতা, ওয়েব ডেস্কঃ
সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যু তদন্ত সম্পর্কিত সংবাদ পরিবেশনে সংবাদ মাধ্যমগুলির অতি নাটকীয়তার ফল ভুগলেন রিপাবলিক ভারতের সম্পাদক প্রদীপ ভান্ডারী। মুম্বাইয়ের কোলাবাতে নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরোর অফিসের সামনে তাঁকে চড় মারা হয়।
অন্যান্য সাংবাদিকদের সর্বদা অপমান ও অসম্মান করতে থাকা রিপাবলিক ভারতের সম্পাদক প্রদীপ ভান্ডারী আগেই অনুমান করেছিলেন এমন কিছু ঘটতে পারে। কিছু সাংবাদিক ঠেলাঠেলি করছিলেন, সেই পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে তাঁকে চড় মারে কেউ। পুলিশ চেষ্টা করে দু’পক্ষকে আলাদা করে দিতে।
जानते है महाराष्ट्र में सच बोलने की क़ीमत क्या है?
कार्टेल के नामी-गिरामी चेहरे जैसे-जैसे एक्सपोज़ हो रहे है, उनका ग़ुस्सा और बढ़ता जा रहा है।जब पुलिस से भी काम नहीं बना तो आज NDTV और ABP के गुंडे पत्रकारों को मेरे पास हाथपाई करने भेज दिया। लेकिन मैं टूटने वालों में से नहीं हूँ। pic.twitter.com/z2fvH2KkUK— Pradeep Bhandari(प्रदीप भंडारी) (@pradip103) September 24, 2020
এই ঘটনা সামনে এনে দিল সংবাদ মাধ্যমের নির্লজ্জ আচরণকে। অনেক সাংবাদিকই বলতে থাকেন রিপাবলিকের আচরণ অত্যন্ত খারাপ ইত্যাদি, কিন্তু কাউকে শারীরিক নিগ্রহ করার অধিকার কোনো দ্বিতীয় ব্যক্তির নেই।
আরও পড়ুনঃ একুশ বারের চেষ্টায় আধার কার্ড না পেয়ে মোদীর বিরুদ্ধে মামলা
কোলাবার এনসিবি অফিসের সামনে সমস্ত সংবাদমাধ্যমের সাংবাদিক ও চিত্র সাংবাদিক হাজির ছিলেন কারণ বিখ্যাত ডিজাইনার সিমোন খাম্বাটেকে এনসিবি তলব করেছিল সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যু তদন্তের সাথে উঠে আসা ড্রাগ চক্রের তদন্তে।
আরও পড়ুনঃ কঙ্গনার বিরুদ্ধেও হোক মাদক-তদন্ত দাবি বিজেপি নেতার
সকাল ৯ টার সময় তিনি এনসিবি অফিসে পৌঁছলে, স্বাভাবিক ভাবেই মিডিয়ার হুড়োহুড়ি পড়ে যায় গেট কভার করার।এই সময় ঘটে এই নিগ্রহের ঘটনা। এই নিগ্রহের ঘটনাকে কেউ সমর্থন না করলেও এই ঘটনায় রিপাবলিক টিভির উস্কানিকেও অস্বীকার করছেন না প্রত্যক্ষদর্শীরা।
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584