শুভজিৎ দত্তগুপ্ত ,কলকাতাঃ
খুববেশি সরকারি -বেসরকারি সহযোগীতা না থাকলেও চিত্রশিল্প বাংলার সংস্কৃতির মানচিত্রে নিজের জায়গা করে নিয়েছে আদিকাল থেকেই। বাংলার পটশিল্প থেকে শুরু করে প্যাস্টেল ,ওয়েল পেইন্টের গণ্ডি ছাড়িয়ে বডি পেইন্টের আঙ্গিকে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে চিত্রশিল্প।
নবীন চিত্রশিল্পীদের মধ্যে শৈলেশ চ্যাটার্জীর হাতধরে বডি পেইন্টের কাজ ছড়িয়ে পড়ছে দিকে দিকে। করোনাকালীন সময়ে অন্যান্য শিল্প মাধ্যমের মতোই সংকটে চিত্রশিল্পও,এই সংকটকালীন সময়ে বিশ্বজুড়েই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ছবির বাজার,এই কঠিন পরিস্থিতেও শৈলেশ চ্যাটার্জীর মতো তরুণ শিল্পীরা কাজ করে চলছেন ইন্টারনেট কে হাতিয়ার করেই।
কিন্তু তাতে স্তব্ধ হয়ে গেছে বডি পেইন্টের কাজ। যদিও শিল্পী মনে করেন সরকারের মুখাপেক্ষী না হয়ে শিল্পীদের নিজের লড়াই লড়বার জন্য নতুন নতুন পন্থা অবলম্বন করতে হবে,তবুও সরকার যদি চিত্রশিল্পের ক্ষেত্রে আয়কর ছাড় দিত তাহলে এই শিল্প ও শিল্পীদের সুবিধা হত বলে তিনি মনে করেন।
আরও পড়ুনঃ ৫৬ বছরে ভবানীপুর ৭৫ পল্লীর পুজো, সম্পন্ন খুঁটি পুজো
করোনাকালীন সমস্ত শিল্পীরা ক্ষতিগ্রস্ত হলেও বিশেষভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কুমোরটুলির মৃৎশিল্পীরা,যাদের দৈনন্দিন জীবনধারণ করাই দুঃসহ হয়ে উঠছে। এই শিল্পীদের বছরভরের রোজগারই হয় এই পুজোর সময় ঠাকুর তৈরি করে,এই পরিস্থিতিতে শিল্পীরা তাদের পাশে দাঁড়ানোর আবেদন জানিয়েছেন রাজ্য সরকারের কাছে।
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584