নিজস্ব সংবাদদাতা,কলকাতাঃ
মঙ্গল শোভাযাত্রা উপলক্ষে কলকাতার বাংলাদেশ উপ হাইকমিশনার তৌফিক হাসান, শেখ শাফিনুল হক (তৃতীয় সচিব কন্স্যুলার), বি এম জামাল হোসেন (HOC), মনসুর আহমেদ ( Counsellor)
মোফাককারুল ইকবাল (First Secretary Press) পা মেলান।পহেলা বৈশাখের দিন উপ হাইকমিশন প্রাঙ্গণে।
পশ্চিমবঙ্গে তিথি-নক্ষত্র অনুযায়ী কখনও চোদ্দো বা কখনও পনেরোই এপ্রিল পয়লা বৈশাখ পড়লেও বাংলাদেশে কিন্তু একমাত্র চোদ্দো এপ্রিলই পহেলা বৈশাখ উদযাপন করা হয়। এটা নির্দিষ্ট করে দিয়েছে বাংলাদেশের বাংলা একাডেমি।আধুনিক বাংলা পঞ্জিকা অনুসারে।না,ওখানে পয়লা বৈশাখও বলে না। বলে,পহেলা বৈশাখ।
আরও পড়ুনঃ রামনবমীতে ইসলামপুরকে ফের ‘ঈশ্বরপুর’ বলে উল্লেখ বিশ্বহিন্দু পরিষদের
এদিন বাংলাদেশের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষঙ্গর উদ্যোগে যে হাজার হাজার মানুষ পায়ে পা মিলিয়ে বর্ণময় মঙ্গল শোভাযাত্রা করেন, যা সমগ্র বিশ্বে সাড়া ফেলে দিয়েছে,যার জন্য ২০১৬ সালের ৩০ ডিসেম্বর ইউনেস্কো এই শোভাযাত্রাকে ‘মানবতার অমূল্য সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য’ হিসেবে ঘোষণা করেছে।
তারই অনুকরণে প্রতিবারের মতো এ বারও বাংলা নববর্ষ উদযাপন করতে কলকাতায় মঙ্গল শোভাযাত্রার আয়োজন করেছিল বাংলাদেশ উপ হাইকমিশন,শোভা যাত্রার শুভ সূচনা হলো ১৪ এপ্রিল। রবিবার।বিকেল ঠিক ৪টেয়। বাংলাদেশ গ্রন্থাগার ও তথ্যকেন্দ্র (৩, সোহরাওয়ার্দী এভিনিউ, কলকাতা ৭০০০১৭) থেকে বাংলাদেশ হাই কমিশন পর্যন্ত। বিকেল ৫টায় উপ হাইকমিশন প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হলো এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
এই অনুষ্ঠানের মূল আকর্ষণ বাংলার দুই বিশিষ্ট কবি, সাহিত্যিক ও শিল্পীরা কবিতা পাঠ করেন,গান করেন এবং নৃত্য পরিবেশন করেন।
এই অনুষ্ঠানে বাংলার সমস্ত স্তরের গুণী মানুষদের উপস্থিত হয়ে সাক্ষী থাকার জন্য বিশেষ ভাবে আহ্বান জানিয়েছিলেন কলকাতার উপ হাই কমিশনার মাননীয় তৌফিক হাসান।
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও পহেলা বৈশাখ বেশ জমে ওঠে এদিন।
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584