নিজস্ব সংবাদদাতা, ওয়েব ডেস্কঃ
প্রবল ঝড়ের মধ্যে বাজ পড়ে দুদিনে বিহারে মৃত্যু হয়েছে ৮৩ জনের। বজ্রাহত হয়েছেন ৩০ জন।
এই দুর্যোগ ১৫টির বেশি গবাদি পশুর প্রাণ কেড়েছে। এ দিন নিজের টুইটার হ্যান্ডেলে বিহারের এই মর্মান্তিক খবর জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
बिहार और उत्तर प्रदेश के कुछ जिलों में भारी बारिश और आकाशीय बिजली गिरने से कई लोगों के निधन का दुखद समाचार मिला। राज्य सरकारें तत्परता के साथ राहत कार्यों में जुटी हैं। इस आपदा में जिन लोगों को अपनी जान गंवानी पड़ी है, उनके परिजनों के प्रति मैं अपनी संवेदना प्रकट करता हूं।
— Narendra Modi (@narendramodi) June 25, 2020
বিহারের পাঁচ জেলা মিলিয়ে তিনি লিখেছেন, ‘বিহার ও উত্তর প্রদেশের কিছু জেলায় প্রবল বর্ষণ ও বজ্রাঘাতে বহু মানুষের মৃত্যু হয়েছে। রাজ্য সরকারের তরফে দ্রুত ত্রাণকাজ চালু করা হয়েছে। দুর্যোগে নিহতদের পরিবারের প্রতি আমার গভীর সমবেদনা জানাই।”
Very disturbed by the death of 83 persons in lightning strikes and storms in Bihar, especially in Gopalganj district. People of Bengal stand by the affected people and express condolences to the families of the deceased.
— Mamata Banerjee (@MamataOfficial) June 25, 2020
বজ্রঘাতে মৃত্যুর কারণে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার। তৎক্ষণাৎ তিনি নিহতদের পরিবারপিছু ৪ লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করেছেন। প্রাকৃতিক দুর্যোগে সতর্কতামূলক শর্তাবলী মেনে চলার জন্য রাজ্যবাসীর উদ্দেশে তিনি আবেদন জানিয়েছেন।
राज्य के विभिन्न जिलों में वज्रपात से 83 लोगों की मृत्यु दुःखद। मृतकों के परिजनों को 4-4 लाख रु० अनुग्रह अनुदान देने का निर्देश दिया गया है।https://t.co/uJiehXOvik
— Nitish Kumar (@NitishKumar) June 25, 2020
গবাদি পশু মৃত্যুর কারণে লোকসানের জন্য ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে বলেও জানিয়েছে বিহার প্রশাসন। জানা গিয়েছে, গোপালগঞ্জে ১৩ জন মারা গিয়েছেন, মধুবনি, সিওয়ান, ভাগলপুর, পূর্ব চম্পারণ, দ্বারভাঙা ও বাঁকা, খাগাড়িয়া, ঔরঙ্গাবাদ, পশ্চিম চম্পারণ, কিষাণগঞ্জ, জেহানাবাদ, জামুই, পূর্ণিয়া, সুপাউল, বক্সার ও কাইমুর এলাকার মোট ৫৬ জনবাসিন্দার মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ ১২ আগস্ট পর্যন্ত সমস্ত বুকিং বাতিল-সহ টিকিট ফেরত, বিজ্ঞপ্তি জারি রেলের
এ ছাড়াও একজন করে মারা গিয়েছেন সমস্তিপুর, শেওহর, সারন, সীতামাঢ়ি ও মাধেপুরায়।গোপালগঞ্জে নিহতরা সকলেই কৃষিজীবী এবং বরৌলি, মানঝা, বিজয়পুর, উচকাগাঁও ও কাটেয়া এলাকার বাসিন্দা। খেতে কাজ করার সময় তাঁরা বজ্রাহত হন। তাঁদের হাসপাতালে নিয়ে গেলে গোটা এমার্জেন্সি বিভাগে জল ঢুকে যাওয়ায় চিকিৎসায় বিলম্ব হয় বলে জানা গিয়েছে। তার জেরে নিহতদের আত্মীয়রা হাসপাতাল চত্বরে বিক্ষোভ দেখান।
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584