নিজস্ব প্রতিবেদন, নিউজ ফ্রন্টঃ
করোনার বিভিন্ন ভ্যারিয়েন্টের দেখা পাওয়া যাচ্ছে বিশ্বজুড়ে তো বটেই একই সঙ্গে ভারতেও। এ যাবৎ প্রমাণিত করোনা মোকাবিলার একমাত্র উপায় টিকা, টিকা এবং টিকা।
দ্রুত দেশবাসীর একটা বড় অংশকে টিকার আওতায় আনতে বদ্ধপরিকর সরকার। এ পর্যন্ত টিকা দেওয়া হতো না সন্তানসম্ভবাদের, কিন্তু বর্তমান টিকাকরণ নীতি অনুসারে টিকার আওতায় আনা হচ্ছে তাঁদেরও।
চলুন দেখে নেওয়া যাক সন্তানসম্ভবাদের কখন টিকা দেওয়া হবে বা হবে না :
◆ কেন টিকার আওতায় আনা হচ্ছে গর্ভবতী মহিলাদের?
গর্ভবতী মহিলারা কোভিড আক্রান্ত হলে অত্যন্ত বেশি রকম শারীরিক অসুস্থতার সম্ভাবনা থাকছে তাঁদের।
◆ গর্ভবতী নন এমন মহিলাদের তুলনায় গর্ভবতী মহিলারা করোনা আক্রান্ত হলে কি কি জটিলতা হতে পারে?
গর্ভবতীদের ক্ষেত্রে শারীরিক জটিলতার সম্ভাবনা অনেকটাই বেশি থাকে। এমনকি আইসিইউতে ভর্তি হওয়ার মতো জটিলতাও দেখা দিতে পারে।
◆কোন ক্ষেত্রে গর্ভবতী মহিলাদের টিকা নেওয়া উচিত হবে না?
যদি দেখা যায় টিকার প্রথম ডোজ নেওয়ার পরে তাঁদের শরীরে ভীষণ রকম এলার্জি দেখা দিয়েছে, সেক্ষেত্রে দ্বিতীয় ডোজ নেওয়া থেকে বিরত থাকবেন তাঁরা।
◆গর্ভবতী হওয়ার পরে কোন সময় টিকা নেওয়া উচিত?
সন্তানসম্ভাবনার যেকোন সময় টিকা নিতে পারেন তাঁরা তবে যদি ইতিমধ্যেই করোনা আক্রান্ত হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে সন্তানের জন্মের পরেই টিকা নেবেন তাঁরা।
◆ সন্তানসম্ভবাদের মধ্যে কোন কোন ক্ষেত্রে করোনা আক্রান্ত হলে জটিলতার সম্ভাবনা বেশি?
যাঁদের শরীরে আগে থেকেই কিছু কোমর্বিডিটি রয়েছে, যেমন বেশি বয়সে মা হওয়া, শারীরিক স্থূলতা ইত্যাদি।
◆টিকা কি গর্ভবতী মহিলা ও গর্ভস্থ ভ্রূণের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ নিরাপদ?
সম্পূর্ণ নিরাপদ। অন্যান্যদের মতো ভ্যাকসিন মা ও গর্ভস্থ ভ্রূণ সকলের জন্যই নিরাপদ।
আরও পড়ুনঃ মানালির রাস্তায় মাস্ক না পরলে জরিমানা ৫০০০ টাকা! হতে পারে হাজতবাসও
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584