নিজস্ব সংবাদদাতা,মালদহঃ অপরিণত পাকা আমে ছেয়েছে মালদার বাজার। আর এই আম পাকানোর জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে কার্বাইড। মরশুমের শুরুতে বাজারে ব্যাপক চাহিদাও রয়েছে এই আমের। কিছুটা বাড়তি মুনাফা ও চাহিদা মেটাতে সমস্ত কিছুকে উপেক্ষা করে কার্বাইড দিয়ে আম পাকাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। চিকিৎসকদের মতে এই আম খেলে ক্যানসার পর্যন্ত হতে পারে । ক্ষতির বিষয়টি সকলের জানা সত্বেও মালদার প্রত্যেকটি বাজারে দেদার বিকোচ্ছে এই কার্বাইডে পাকানো অপরিপক্ক আম ।
![](https://newsfront.co/wp-content/uploads/2018/05/IMG-20180531-WA0007_1527768913740-300x181.jpg)
এমনকি রাজ্যের জেলাগুলিতেও পাঠানো হচ্ছে। এই বিষয়ে কোন হেলদোল নেই জেলা প্রশাসন থেকে পৌরসভার । দেশই নয় বিদেশেও আমের জন্য পরিচিত মালদা জেলা। প্রতিবছর এই জেলার আম দেশের বিভিন্ন রাজ্যে সহ বিদেশে রপ্তানি হয়।এবার ইউরোপের বিভিন্ন দেশেও আম রপ্তানির ব্যবস্থা করেছে জেলা প্রশাসন।বিদেশে রপ্তানি করা আমের হয়তো যথাযথ পরীক্ষা করা হবে। কিন্তু, জেলা তথা রাজ্যের মানুষ মালদার আম বলে যা মুখে তুলবেন তা কতটা স্বাস্থ্যকর, তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। ইংরেজবাজারে আমের পাইকারি বাজারে ঢুকলেই নাকে আসবে কার্বাইডের গন্ধ।
![](https://newsfront.co/wp-content/uploads/2018/05/IMG-20180531-WA0004_1527768710348-300x181.jpg)
দেখা গেল, অনেক ব্যবসায়ীই আমের ঝুড়ি নিয়ে সেখানে উপস্থিত। প্রায় প্রতিটি ঝুড়িতেই রয়েছে কার্বাইডের প্যাকেট। কথা বলে জানা গেল, ওজন অনুযায়ী একঝুড়ি আম পাকাতে ২৫০-৩৫০ গ্রাম কার্বাইড ব্যবহার করা হয়। পাকা আমেও অনেক সময় ব্যবহার করা হয় কার্বাইড। তবে তখন ৫০-১০০ গ্রামে কাজ হয়ে যায়।
এক আম ব্যবসায়ী জানান, সঠিক বাজার ধরার জন্য তাঁদের অপরিপক্ক আম বাজারজাত করতে হচ্ছে। কাঁচা আম পাকানোর জন্য তারা কার্বইড ব্যবহার করছে। তবে ক্ষতির বিষয়টি তার জানা। তাই প্রশাসনের তরফে এই রাসায়নিক ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে। বিষয়টি নিয়ে ইংরেজবাজার পৌরসভার ভাইস চেয়ারম্যান দুলাল সরকার বলেন, “খাদ্য সুরক্ষা নিয়ে পৌরসভার কোনও পরিকাঠামো নেই। জেলা স্বাস্থ্য দপ্তরে একজন ফুড সেফটি অফিসার রয়েছেন। তিনি প্রতিদিনই শহরে অভিযানে বেরোচ্ছেন। তবে আম যে কার্বাইড দিয়ে পাকানো হচ্ছে তা জানা ছিল না। এতে অবশ্যই মানুষের ক্ষতি হচ্ছে।
![](https://newsfront.co/wp-content/uploads/2018/05/IMG-20180531-WA0006_1527768869295-300x180.jpg)
বিষয়টি আধিকারিকদের জানাব। একইসঙ্গে আমচাষি, ব্যবসায়ী ও সাধারণ মানুষকেও সচেতন করা হবে।”মালদা : অপরিণত পাকা আমে ছেয়েছে মালদার বাজার। আর এই আম পাকানোর জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে কার্বাইড। মরশুমের শুরুতে বাজারে ব্যাপক চাহিদাও রয়েছে এই আমের। কিছুটা বাড়তি মুনাফা ও চাহিদা মেটাতে সমস্ত কিছুকে উপেক্ষা করে কার্বাইড দিয়ে আম পাকাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। চিকিৎসকদের মতে এই আম খেলে ক্যানসার পর্যন্ত হতে পারে । ক্ষতির বিষয়টি সকলের জানা সত্বেও মালদার প্রত্যেকটি বাজারে দেদার বিকোচ্ছে এই কার্বাইডে পাকানো অপরিপক্ক আম । এমনকি রাজ্যের জেলাগুলিতেও পাঠানো হচ্ছে। এই বিষয়ে কোন হেলদোল নেই জেলা প্রশাসন থেকে পৌরসভার । দেশই নয় বিদেশেও আমের জন্য পরিচিত মালদা জেলা। প্রতিবছর এই জেলার আম দেশের বিভিন্ন রাজ্যে সহ বিদেশে রপ্তানি হয়।এবার ইউরোপের বিভিন্ন দেশেও আম রপ্তানির ব্যবস্থা করেছে জেলা প্রশাসন।বিদেশে রপ্তানি করা আমের হয়তো যথাযথ পরীক্ষা করা হবে। কিন্তু, জেলা তথা রাজ্যের মানুষ মালদার আম বলে যা মুখে তুলবেন তা কতটা স্বাস্থ্যকর, তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। ইংরেজবাজারে আমের পাইকারি বাজারে ঢুকলেই নাকে আসবে কার্বাইডের গন্ধ। দেখা গেল, অনেক ব্যবসায়ীই আমের ঝুড়ি নিয়ে সেখানে উপস্থিত। প্রায় প্রতিটি ঝুড়িতেই রয়েছে কার্বাইডের প্যাকেট। কথা বলে জানা গেল, ওজন অনুযায়ী একঝুড়ি আম পাকাতে ২৫০-৩৫০ গ্রাম কার্বাইড ব্যবহার করা হয়। পাকা আমেও অনেক সময় ব্যবহার করা হয় কার্বাইড। তবে তখন ৫০-১০০ গ্রামে কাজ হয়ে যায়।
![](https://newsfront.co/wp-content/uploads/2018/05/IMG-20180531-WA0005_1527768833709-300x179.jpg)
এক আম ব্যবসায়ী জানান, সঠিক বাজার ধরার জন্য তাঁদের অপরিপক্ক আম বাজারজাত করতে হচ্ছে। কাঁচা আম পাকানোর জন্য তারা কার্বইড ব্যবহার করছে। তবে ক্ষতির বিষয়টি তার জানা। তাই প্রশাসনের তরফে এই রাসায়নিক ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে। বিষয়টি নিয়ে ইংরেজবাজার পৌরসভার ভাইস চেয়ারম্যান দুলাল সরকার বলেন, “খাদ্য সুরক্ষা নিয়ে পৌরসভার কোনও পরিকাঠামো নেই। জেলা স্বাস্থ্য দপ্তরে একজন ফুড সেফটি অফিসার রয়েছেন। তিনি প্রতিদিনই শহরে অভিযানে বেরোচ্ছেন। তবে আম যে কার্বাইড দিয়ে পাকানো হচ্ছে তা জানা ছিল না। এতে অবশ্যই মানুষের ক্ষতি হচ্ছে। বিষয়টি আধিকারিকদের জানাব। একইসঙ্গে আমচাষি, ব্যবসায়ী ও সাধারণ মানুষকেও সচেতন করা হবে।”
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584