সুদীপ পাল,বর্ধমানঃ
চাষীদের বিকল্প আয়ের নতুন পথের সন্ধান দিচ্ছে অ্যাজোলা। গোখাদ্য,মাছের খাদ্য থেকে পশুপালনের জন্য অ্যাজোলা একটি গুরুত্বপূর্ণ নাম।ফলে বিকল্প চাষ থেকে আয়ের অন্যতম উপায় হিসাবে উঠে আসছে অ্যাজোলা চাষ। অ্যাজোলা এক ধরনের ভাসমান ফার্ন।এতে ২৪.৪-৩১.৪% প্রোটিন, ৪.১-৫.৮% চর্বি, ১১-২১% আঁশ থাকার দরুন এদেরকে শুকিয়ে গুঁড়ো করে মাছের খাবারের সাথে ব্যবহার করা হয়।অনুকূল পরিস্থিতিতে অ্যাজোলা উদ্ভিদ দ্বিগুণ হতে সময় লাগে প্রায় তিন দিন।
পুকুরের পাশাপাশি ছোট পুকুরের মতো তৈরি করেও চাষ করা যায় অ্যাজোলা। পনেরো ষোলো দিনের মধ্যেই পাতলা আস্তরণ পড়ে যাবে জলের উপর এবং এক্ষেত্রে ত্রিশ ডিগ্রীর মধ্যে তাপমাত্রা হওয়া প্রয়োজন।পূর্ব বর্ধমান কৃষি অধিকর্তা দফতরের সাথে যোগাযোগ করা হলে জানানো হয়,অল্প পরিশ্রমে অ্যাজোলার ব্যাপক উৎপাদন বিকল্প আয়ের সন্ধান দিচ্ছে। তাছাড়া অ্যাজোলার ব্যবহার বাণিজ্যিক মাছ চাষে বর্তমানে ব্যবহার করা হচ্ছে তাতে করে মাছ চাষের প্রধান খাদ্য খরচ কমিয়ে আনা সম্ভব হচ্ছে।
আরও পড়ুনঃ বন্ধ জলদাপাড়া ন্যাশানাল পার্ক টুরিষ্টদের জন্য খুলে গেল
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584