নিজস্ব সংবাদদাতা,পশ্চিম মেদিনীপুরঃ
২১শে জুন দাঁতনের ক’জন নবীণ ও প্রবীণ মিলে অল্প পরিসরে পালন করলো বিশ্ব সংগীত দিবস।বিকেলে রিম্-ঝিম্ বৃষ্টির আনন্দ-কে সঙ্গে নিয়ে বসে পড়লো তারা ক’জন।বলল সবাই,”আজ বিশ্ব সংগীত দিবস,একটু গান-বাজনা না করলে হয় কি?হোক না কম জন,হোক না অল্প জায়গা!কিন্তু বিশ্ব সংগীত দিবস পালন হবেই।”
তাই গিটার,তবলা,হারমনিয়াম সব নিয়ে বসে পড়লো। হঠাৎ শ্রী শান্তিদেব ঘোষ বলে উঠলেন,”শুরু হোক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে দিয়ে “।
রবি ঠাকুর ছাড়া গান তো ভাবাই যায় না।তাই শান্তিদেব বাবু শুরু করলেন এই হালকা টিপটিপ বৃষ্টিতে রবি ঠাকুরের গান, “আবার এসেছে আষাঢ় আকাশ ছেয়ে।” বাইরে বর্ষার সাথে এই গানে ভরে উঠলো ছোট্ট গানের বৈঠক।এরপরেই আবার রবীন্দ্রগান “ছায়া ঘনাইছে বনে বনে…”।
আরও পড়ুনঃ আনন্দপুরে যোগ দিবস উদযাপনে বৃক্ষরোপণ
বেশ জমেছে বৈঠক।গিটারের সুরে বেজে উঠলো ” মন মোর মেঘের সঙ্গী।” বাইরে চলছে ভারী জোরে বরিষ ধারা! সবাই মুগ্ধ মনে গানের সুরে মেতে উঠেছে।বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যে হলো,অনেক অনেক গান হলো। ” এরপর একটু আধুনিক হোক “।
সাথে সাথে গিটারের সুরে বাজলো “আমি যামিনি”। এমনভাবেই জমে উঠলো কথায়,গানে,সুরে বিশ্ব সংগীত দিবস। এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন রূপময় চ্যাটার্জী,দেবার্ঘ্য ঘোষ,রণদ্বিপ গিরি,রণি কর্মকার সহ প্রমুখ তরুণ ব্যক্তিবর্গ।বৈঠক শেষে সকলে সমবেত কন্ঠে গলা মেলালেন রবি ঠাকুরের গানে- ” আগুনের পরশমণি ছোঁয়াও প্রাণে…”। এবং সকলে বলে উঠলো “আগামী বছর আরও বড়ো করে পালন করবো বিশ্ব সংগীত দিবস”।
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584