সজিবুল ইসলাম, মুর্শিদাবাদঃ
আজ জেলা কংগ্রেস কার্যালয় বসে সাংবাদিক বৈঠকে বিরোধী দলনেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী বললেন যে বাচ্চা মেয়েটিকে ধর্ষণের পর যেভাবে তাড়াতাড়ি করে প্রমাণ লোপাটের জন্য তার দেহ দাহ করে দেওয়া হলো এবং ধর্ষককে বাঁচাবার জন্য পুলিশ বারবার বাড়ির লোককে নিয়ে গিয়ে বারবার বয়ান পাল্টাবার জন্য চাপ দিচ্ছে । একদিকে প্রলোভন দেখানো হচ্ছে সে ব্যাপারে ওখানকার স্থানীয় মানুষ এবং বাড়ির লোকজনের দাবি যে ছোট্ট মেয়েটাকে নৃশংসভাবে ধর্ষণ করে তার মৃত্যু হয়েছে এর প্রতিবাদে স্থানীয় মানুষ এবং বাড়ির লোকজন শিবিরের দাবি করছে। তিনি বলেন যে একটি গরিব পরিবার, যারা অপুষ্টিতে ভুগছে এই ঘটনায় তাদের ভাষা হারিয়ে ফেলেছে। তারা জানেনা তাকে কি বলছে না বলছে সকাল হলেই থানায় যাচ্ছে।
আরও পড়ুনঃ ধর্ষণের ঘটনা কমাতে বাড়ীর পরিবেশ ঠিক করতে হবে, নিদান তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দু শেখর রায়ের
এই পুলিশের ঘটনাকে ধামাচাপা দেয়ার জন্য যে ভূমিকা তাতে বাড়ির লোকজন থেকে স্থানীয় বাসিন্দারা একটাই দাবি করছে যে আমাদের সিবিআই ছাড়া কোন রকমে বাঁচার সম্ভব নয়। দময়ন্তী সেন কে কোট চারটে ধর্ষণের তদন্তে নজর রাখার ভার দেয়া সম্বন্ধে চৌধুরী বললেন পুলিশের বিরুদ্ধে যখন অভিযোগের পাল্লা ভারী হচ্ছে তখন ব্যতিক্রমী ঘটনা এই দময়ন্তী সেন কে কলকাতাসহ রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের চারটি ধর্ষণ মামলার তদন্তে নজরদার হিসাবে কলকাতা হাইকোর্টের নিয়োগ করা। এক ব্যতিক্রমী চরিত্র হিসেবে সারাবাংলা দময়ন্তী সেন কে চিনে বা জানে। হাইকোর্টের মনে হয়েছে যে সৎ এবং নিষ্ঠাবান পুলিশ অফিসার কে দিয়ে তদন্ত করা ঠিক হবে তাই দময়ন্তী সেন কে দায়িত্ব দিয়েছেন কলকাতা হাইকোর্ট অধীর রঞ্জন চৌধুরী বলেন আমি দময়ন্তী সেনের এই তদন্তের সাফল্যতা আন্তরিক ভাবে কামনা করছি বলে তিনি জানান।
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584