সুদীপ পাল, বর্ধমানঃ
উনিশ শতকের শেষের দিকে লালা নির্মলপ্রকাশ নন্দ প্রতিষ্ঠা করেন নির্মল ঝিল বর্ধমানে। বর্ধমান শহরের এটি একমাত্র শ্মশান।
বর্ধমান সদর শহর ছাড়াও আশপাশের এলাকা থেকে প্রচুর মানুষ এই শ্মশানে মৃতদেহ দাহ করতে আসেন। সদর শহরের বাসিন্দাদের বক্তব্য, বর্তমানে শ্মশান এলাকায় প্রচুর মানুষ বসবাস করেন।
আরও পড়ুনঃ প্রাত্যহিক কাজে যেতে বাধা, বিএসএফ-র বিরুদ্ধে পথ অবরোধ
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বৈতরণী প্রকল্পের আওতায় ৫০ লক্ষ টাকা খরচে চুল্লি নির্মাণ করা হয়েছে। কিন্তু বৈদ্যুতিক চুল্লি থাকলেও নিয়ম করে সপ্তাহে একদিন খোলা জায়গায় বেওয়ারিশ দেহ পোড়ানো হয়।
সেইদিন এলাকায় এত দুর্গন্ধ ছড়ায় যে সাধারণ মানুষের জীবন অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে। এলাকাবাসীর অনুরোধে, বেওয়ারিশ দেহগুলি অন্যত্র পোড়াানোর ব্যবস্থা করা হোক।
বিষয়টি নিয়ে বর্ধমান পুরসভার আধিকারিক অমিত গুহ বলেন, এই বিষয়ে কোনো স্থায়ী সমাধান করা যায় কিনা তা নিয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও প্রশাসনের সাথে আলোচনা করা হবে।
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584