ব্যাঙ্ক কর্মীদের শ্রদ্ধা জানিয়ে নিরন্তর অপরাজিতার তৃতীয় নিবেদন ‘দুঃসময়ের ওষুধ’

0
90

নবনীতা দত্তগুপ্ত, বিনোদন ডেস্কঃ

নিরন্তর অপরাজিতার তৃতীয় নিবেদন ‘দুঃসময়ের ওষুধ’। গুরুজনদের দেওয়া আদেশ, উপদেশ আমাদের শুনতে ঠিক ভাল লাগে না। হয়ত কাজটা করিও না। অমান্য করি তাঁদের কথা। অথচ পরে দেখা যায় সেই কাজটাই আমরা করি ঠেকায় পড়লে। অপরাজিতা আঢ্য তাই যথার্থই বলেছেন -“সুসময়ে যে শিক্ষা অসহ্য লাগে, দুঃসময়ে সেই শিক্ষাই হল ওষুধ। এ জন্যই গুরুজন শব্দটা এসেছে।”

Aparajita Auddy | newsfront.co

নিরন্তর অপরাজিতার তৃতীয় নিবেদন ‘দুঃসময়ের ওষুধ’। মা-মেয়ের গল্প। মা নিপাট গৃহবধূ আর মেয়ে ব্যাঙ্ক কর্মী। মা মেয়েকে বাইরে থেকে হাত মুখ ধুয়ে, জামাকাপড় জলে ভিজিয়ে রেখে আসতে বলে। মেয়ে মেনি সেটাই করে আজ। আগে যখন ছোটবেলায় ঠাম্মি বলত কথাটা তখন হয়ত সে সেই কাজটা করত না। কিংবা করলেও স্বতঃস্ফূর্তভাবে নয়, ভয়ে। ঠাম্মির উপর হয়ত সে চেঁচিয়েও ফেলত। আজ মেনি সেই কাজটা মায়ের কথা অনুযায়ী স্বতঃস্ফূর্তভাবেই করে। কারণ করোনা ভয় আজ চেপে বসেছে আমাদের মাথার উপর।

shortfilm | newsfront.co

আরও পড়ুনঃ সামাজিক বার্তা দিতে আসছে ‘পাস্তা’

প্রসঙ্গত, অপরাজিতার এই গল্পে মেনি অর্থাৎ ব্যাঙ্ক কর্মী, তিনি বাস্তবেও একজন ব্যাঙ্ক কর্মী। নাম গার্গী রায়। যে যার বাড়িতে বসেই সেরেছেন শুটিং। গল্প ভাবনা এবং চিত্রনাট্য লিখেছেন অপরাজিতা আঢ্য। পরিচালনায় অতনু হাজরা। সঙ্গীত পরিচালনায় রাজীব মুখার্জি এবং সুদীপ্ত সাহা। সম্পাদনায় সুবীর কুমার বিশ্বাস।

ডাক্তার, নার্স, সাংবাদিক, পুলিশ সহ ব্যাঙ্ক কর্মীরাও আজ কর্মব্যস্ত। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তাঁরাও মানুষের পাশে দাঁড়াতে ছুটছেন অফিস৷ সেই ব্যাঙ্ক কর্মীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েই শর্ট ফিল্ম ‘দুঃসময়ের ওষুধ’। সুসময়ে পাওয়া শিক্ষা আমাদের কাছে অসহ্য লাগে। কিন্তু সেই শিক্ষাই ওষুধের মতো কাজে লাগে দুঃসময়ে।”

নিউজফ্রন্ট এর ফেসবুক পেজে লাইক দিতে এখানে ক্লিক করুন
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here