সুদীপ পাল, বর্ধমানঃ
গত ১৬ অক্টোবর থেকে চাষীদের নাম নথিভুক্ত করার নির্দেশ থাকলেও নভেম্বর মাস থেকে শুরু হয়েছে কাজ। ‘কৃষক বন্ধু’ প্রকল্পে নাম আছে এমন চাষীদের ধান বিক্রিতে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে– এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য সরকার।
এখন পর্যন্ত যাঁদের নাম নেই, তাঁদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট, পাসপোর্ট মাপের ছবি, ভোটার কার্ড এবং সঙ্গে ঘোষণাপত্র জমা দিয়ে জানাতে হবে কোন মৌজা, কত দাগ নম্বর, কোন গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনে কতটা জমি রয়েছে।
আরও পড়ুনঃ ‘গরুর দুধে সোনা আছে’, উক্তি দিলীপ ঘোষের
একজন চাষী ৪৫ কুইন্টাল ধান সহায়ক মূল্যে বিক্রি করতে পারবেন এক লপ্তে। গত বছরের চেয়ে ১০০ টাকা বাড়িয়ে এ বছরের সহায়ক মূল্য হয়েছে ১৮৫০ টাকা। জেলা খাদ্য নিয়ামক আবীর আলি বলেন, ঘোষণাপত্রে ভুল তথ্য দিয়ে সহায়ক মূল্য ধান বিক্রি করলে সংশ্লিষ্ট চাষীর বিরুদ্ধে এফআইআর করা হবে।
ঠিক হয়েছে, ধান বিক্রি বাবদ চাষীদের হাতে চেক তুলে দেওয়া হবে। প্রতিটি ব্লকে নিয়োগ করা হবে ‘পেমেন্ট অফিসার’। জেলা পরিষদের খাদ্য কর্মাধ্যক্ষ মেহেবুব মণ্ডল বলেন, এবার ৫০ লক্ষ টন ধান কেনার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584