সিমা পুরকাইত, দক্ষিণ ২৪ পরগণাঃ
শনিবার বিধ্বংসী ঘূর্ণিঝড়ে নিখোঁজ হয়েছিল ১২ জন মৎসজীবী। চারটি ট্রলারের মধ্যে দুটি ট্রলার এফবি চন্দ্রানি, এফ বি মা কমলা এখনও উদ্ধার করা যায়নি। এফ বি চন্দ্রানি ট্রলারে থাকা ১২ জন মৎসজীবীর মধ্যে সোমবার পর্যন্ত নিখোঁজ ছিল ৭ জন। ১২ জনের মধ্যে মৃত দু’জন, নিখোঁজ সাত জন। মালিক দুলাল দাস, মাঝি নিদুল দাস এবং দুজন পলাতক।
আজ সকালে উদ্ধার হয় কাকদ্বীপের বাসিন্দা মুজিবর রহমানের দেহ। মালিকের শ্বশুর ঘটনাস্থলে আসলে এলাকাবাসী থেকে মৃত ও নিখোঁজ পরিবারের সদস্যরা তাকে মায়ধর করে। পুলিশ বাঁচাতে গেলে পুলিশের সাথে ধস্তাধস্তি হয় তাদের।
এরপর শ্বশুর গাড়ি করে পালানোর চেষ্টা করে। পুলিশের তত্ত্বাবধানে তাকে একটি বাড়িতে রাখা হয়। প্রশাসনিক ভুমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে ইতিমধ্যেই। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হয়।
নামখানা থানার পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে এলাকায় আসে উপকূল রক্ষ্মী বাহিনী। ফ্রেজারগঞ্জ কোষ্টাল থানার পুলিশ উদ্ধার কাজে হাত লাগায়। ঘটনাস্থলে আসেন কাকদ্বীপ ফিশারম্যান অ্যাসোসিয়েন এর সম্পাদক বিজন মাইতি।
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584