ঈপ্সিতা নায়েক, কলকাতাঃ
কলকাতা, এই শহর আজও বেঁচে আছে ইতিহাসের নিদর্শনগুলিতে, গঙ্গার ঢেউ-এ, স্ট্রিট ফুডের স্বাদে, সন্দেশ-দই-রসগোল্লার মিষ্টত্বে, অলস দুপুরের ঝিমুনিতে, বিকেলের চা-সিঙ্গাড়ায়, উত্তর কলকাতার সোঁদা গন্ধে, জাদুঘরের প্রতিটি সংগ্রহে, পাড়ার রকের আড্ডায়, মেঘলা দিনের গাঢ় রঙে, রাতের ঝলমলে আলোতে, কিছু ভয়ংকর স্টিরিওটাইপে, ছাতিম ফুলের চড়া সুবাসে, দুর্গাপুজোয় ঢাকের বাদ্যিতে এবং আরও অনেক অংশে। আজও কলকাতা এখানকার মানুষ এমনকি বহু বিশ্বের মানুষের প্রাণের শহর, আন্তরিকতার শহর, ভালোবাসার শহর।
আর এই শহরের আজ জন্মদিন। যদিও এই বর্ণনার প্রতিটি দৃশ্যই কোভিড পরিস্তিতিতে একটু বেমানান কিন্তু আমাদের স্মৃতি থেকে একটুও হারিয়ে যায়নি কলকাতার প্রাণবন্ত চিত্র।
বলা হয়, ১৬৯০ সালের ২৪শে অগাস্ট নিমতলা ঘাটে প্রথম এসে পৌঁছোন জব চার্ণক। এরপর থেকেই কলকাতা সৃষ্টির পথে এগিয়ে যায় একটু একটু করে এবং আজকের এই শহরের রূপ পায় সে।
আরও পড়ুনঃ কাপুর বাড়ির পুজোর থিম ‘ দোলায় চড়ে উমা এল’
যদিও এই নিয়ে রয়েছে দ্বিমত, অনেকের মতে কলকাতার জনক জব চার্ণক নন। তাঁর আসার আগে থেকেই অস্তিত্ব ছিল কলকাতার। এখনকার পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে সকলেই কামনা করছে যাতে শহরের আসল চিত্র যেন ফিরে পায় আবার সকলে। কেটে যাক বর্তমানের সমস্ত বিপত্তি।
কলকাতাবাসীর প্রাচীন জীবনযাত্রার মধ্যে কিছু প্রাচীন অভ্যাস যা এখন প্রায় নিশ্চিহ্ন, সেগুলি হল –
দোতলা বাস-
একতলা পুরানো ধাঁচের বাস –
জেব্রায় টানা গাড়ি –
ছোট ডিঙি/নৌকা, শহরে পারাপারের একটি উল্লেখযোগ্য মাধ্যম –
টানারিকশা-
ঘোড়াও বাহন –
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584