এভাবেও পাশে থাকা যায়,গোপাল গোস্বামী দেখালো

0
88
গোপাল গোস্বামী

নিজস্ব প্রতিবেদক:পেশায় ঝাল,মুড়ি বিক্রেতা।তবু দিন দু:খী মানুষজনের জন্য মন কাঁদে।নিজের নেই মাথা গোঁজার ঠাঁই।ভাড়া বাড়িতে ছেলে মেয়েদের নিয়ে দিন গুজরান করেন।অথচ ৬/৭ বছর ধরে গরীব মানুষজন কে শীতবস্ত্র তুলে দিচ্ছেন।ইনি গোপাল গোস্বামী।আলিপুরদুয়ারে এক ডাকে সবাই তাকে চেনেন।আলিপুরদুয়ার চৌপথী এলাকায় প্রতিদিন বিকেলে ঝাল মুড়ি নিয়ে বসেন।আবার দিনের বেলা তে তাকে দেখতে পাওয়া যায় অন্য কোথাও।ঝালমুড়ি বিক্রেতা গোপাল গরীবের দু:খ টা বোঝেন।ডিসেম্বরের হাড়ঁকাপানো শীতে নিজে গেঞ্জী পড়ে কাটালেও অন্য দুখী মানুষ দের জন্য তার মন ছোট থেকেই কাদত।তাই প্রতি বছর একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে গরীব দুখীদের হাতে তিনি তুলে দেন গরম জামাকাপড় কিংবা কম্বল।
আজ দেড় শতাধিক মানুষের হাতে তিনি তুলে দিলেন,মশারী,কম্বল,পা এবং হাত মোজা।

বস্ত্রবিতরণ অনুষ্ঠান

উপস্থিত ছিলেন আলিপুরদুয়ার পুরসভার চেয়ারম্যান আশিস দত্ত,কাউন্সিলার দীপ্ত চ্যাটার্জী সহ বিশিষ্ট ব্যাক্তিরা।তারা আগত মানুষজনের হাতে তা তুলে দেন।ঝালমুড়ি বিক্রেতা গোপাল অনাথ দুখী মানুষ জনকে সামান্য সাহায্য করতে পেরে খুশি।তিনি বলেন,এপেশায় ঝাল,মুড়ি বিক্রেতা।তবু দিন দু:খী মানুষজনের জন্য মন কাঁদে।নিজের নেই মাথা গোঁজার ঠাঁই।ভাড়া বাড়িতে ছেলে মেয়েদের নিয়ে দিন গুজরান করেন।অথচ ৬/৭ বছর ধরে গরীব মানুষজন কে শীতবস্ত্র তুলে দিচ্ছেন।ইনি গোপাল গোস্বামী।আলিপুরদুয়ারে এক ডাকে সবাই তাকে চেনেন।আলিপুরদুয়ার চৌপথী এলাকায় প্রতিদিন বিকেলে ঝাল মুড়ি নিয়ে বসেন।আবার দিনের বেলা তে তাকে দেখতে পাওয়া যায় অন্য কোথাও।ঝালমুড়ি বিক্রেতা গোপাল গরীবের দু:খ টা বোঝেন।ডিসেম্বরের হাড়ঁকাপানো শীতে নিজে গেঞ্জী পড়ে কাটালেও অন্য দুখী মানুষ দের জন্য তার মন ছোট থেকেই কাদত।তাই প্রতি বছর একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে গরীব দুখীদের হাতে তিনি তুলে দেন গরম জামাকাপড় কিংবা কম্বল।
আজ দেড় শতাধিক মানুষের হাতে তিনি তুলে দিলেন,মশারী,কম্বল,পা এবং হাত মোজা।

যাঁদের পাশে দাঁড়িয়েছেন গোপাল বাবু

উপস্থিত ছিলেন আলিপুরদুয়ার পুরসভার চেয়ারম্যান আশিস দত্ত,কাউন্সিলার দীপ্ত চ্যাটার্জী সহ বিশিষ্ট ব্যাক্তিরা।তারা আগত মানুষজনের হাতে তা তুলে দেন।ঝালমুড়ি বিক্রেতা গোপাল অনাথ দুখী মানুষ জনকে সামান্য সাহায্য করতে পেরে খুশি।তিনি বলেন,এই সব দুখী মানুষজন কে দেখে খারাপ লাগে।তাই প্রতি বছর ওদের কিছু দেওয়ার চেষ্টা করি।কিছু নিজে কিনেছি।আর কিছু মানুষের কাছ থেকে চেয়ে নেয়ে ওদের দিচ্ছি।এটা করে আমি তৃপ্তি পাই।তার মুখে সারল্যের হাসি।
আলিপুরদুয়ার পুরসভার চেয়ারম্যান আশিস দত্ত বলেন,এটা ভালো উদ্যেগ।গোপাল আলিপুরদুয়ারের গর্ব।গোপাল ঝাল মুড়ি বিক্রি করে এ ধরনের কাজে এগিয়ে এসেছে।আমরা ওর জন্য গর্ব বোধ করছি।আলিপুরদুয়ারে আর ও গোপাল তৈরী হোক।
একজন ঝালমুড়ি বিক্রেতা এ ভাবে গরীর দের পাশে দাঁড়িয়ে নজির গড়ছেন।ই সব দুখী মানুষজন কে দেখে খারাপ লাগে।তাই প্রতি বছর ওদের কিছু দেওয়ার চেষ্টা করি।কিছু নিজে কিনেছি।আর কিছু মানুষের কাছ থেকে চেয়ে নেয়ে ওদের দিচ্ছি।এটা করে আমি তৃপ্তি পাই।তার মুখে সারল্যের হাসি।
আলিপুরদুয়ার পুরসভার চেয়ারম্যান আশিস দত্ত বলেন,এটা ভালো উদ্যেগ।গোপাল আলিপুরদুয়ারের গর্ব।গোপাল ঝাল মুড়ি বিক্রি করে এ ধরনের কাজে এগিয়ে এসেছে।আমরা ওর জন্য গর্ব বোধ করছি।আলিপুরদুয়ারে আর ও গোপাল তৈরী হোক।
একজন ঝালমুড়ি বিক্রেতা এ ভাবে গরীর দের পাশে দাঁড়িয়ে নজির গড়ছেন।

নিউজফ্রন্ট এর ফেসবুক পেজে লাইক দিতে এখানে ক্লিক করুন
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here