নবনীতা দত্তগুপ্ত, বিনোদন ডেস্কঃ
জবার জার্নি পার করল ১৩০০ পর্ব। কথা হচ্ছে ‘কে আপন কে পর’ ধারাবাহিকের। সেটের ভিতর কেক কেটে ১৩০০ পর্ব পালন করল গোটা ইউনিট। হাজির ছিলেন মূল যোদ্ধা সুশান্ত দাসও।
এক অতীব সাধারণ মেয়ে, শুধু মেয়ে নয় এক সম্ভ্রান্ত পরিবারের কাজের মেয়ে জবার জীবননামা উঠে এসেছে এবং আসছে এই ধারাবাহিকে।
মালিকের বাড়িরই ছেলের সঙ্গে জবার বিয়ে হয়ে যায় ঘটনাচক্রে। এর পর অনেক ঘাত প্রতিঘাত সামলে আজ জবা বিচারপতির পদে। আপাতদৃষ্টিতে দেখতে গেলে বিষয়টা বেশ অলৌকিক, অযৌক্তিক বলেই মনে হয়। একজন কাজের মেয়ে পরিবারের যাবতীয় ফাইফরমাশ খেটে তারপর লেখাপড়া করে শেষে কিনা বিচারপতিও? এমনও হয় কখনও।
কিন্তু হল তো। এই ধারাবাহিকে কেন্দ্রীয় নারী চরিত্রের এত দ্রুত উত্থান মেনে নিতে কষ্ট হয়েছে অনেকেরই। কিন্তু আবার দর্শক দেখছেনও তো ধারাবাহিকটি। সুতরাং খারাপ কিছু হচ্ছে বলা যাচ্ছে না।
আরও পড়ুনঃ করিনার ঘরে সোনাক্ষীর সফর
প্রসঙ্গত, দিনকয়েক আগে বেশ ভাল রকমের ট্রোল হয়েছিলেন জবা ওরফে পল্লবী শর্মা। এক অত্যন্ত সাধারণ উপায়ে বোমা নিষ্ক্রিয় করে দর্শকের কাছে সমালোচনার শিকার হয়েছিলেন তিনি।
সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁকে নিয়ে কম জল্পনা চলেনি বা আজও চলছে সেই পর্ব কিন্তু দোষটা কি আদৌ পল্লবীর? তাঁকে স্টোরি লাইনে যেমনটি বলা হবে তেমনটিই তো করবেন তিনি। তবে, বাংলা ধারাবাহিকে এই বাড়াবাড়িটা বন্ধ হওয়া দরকার। এমন কিছু দেখানো বাঞ্চনীয় নয় যা মানুষকে বলতে বাধ্য করবে “এ আবার হয় নাকি?”
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584