নিজস্ব সংবাদদাতা, পশ্চিম মেদিনীপুরঃ
নন্দীগ্রামে মমতা ব্যানার্জী ২০০ শতাংশ হারবে কারণ মমতা ব্যানার্জী নন্দীগ্রামের মানুষের সাথে ছল করেছে। না ওখানে কোনো উদ্যোগ দেখা গেছে, না কৃষি। তাই নন্দীগ্রামে মমতা ব্যানার্জীর হার নিশ্চিত। মেদিনীপুরে আজ দলীয় প্রার্থীর মনোনয়ন জমা দিতে এসে এমনটাই জানালেন কেন্দ্রীয় বিজেপি নেতা কৈলাশ বিজয় বর্গী।
তবে বিজেপির অন্দরে প্রার্থী নিয়ে যে দ্বন্দ্ব রয়েছে, সেটা কার্যকর্তারা বসে মিটিয়ে নেবে বলেও আশাবাদী শ্রী বর্গীয়। অন্যদিকে বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, আজ সমস্ত জায়গায় বিজেপি প্রার্থীদের মনোনয়ন জমা দেওয়া চলছে। তাতেই এত মানুষের জনসমাগম হয়েছে, তাতে বোঝা যাচ্ছে সারা বাংলার মানুষ পরিবর্তনের জন্য তৈরি।
দিলীপ ঘোষ মমতা ব্যানার্জীকে কটাক্ষ করে বলেন, “মমতা ব্যানার্জী ভবানীপুর থেকে নন্দীগ্রামে গেছেন, আবার কালীঘাটে চলে যাবে। তবে দলের মধ্যে কার্যকর্তা ও নেতৃত্বদের মধ্যে যে ক্ষোভ অসন্তোষ দেখা দিয়েছে, তা ঠিক হয়ে যাবে, সকলে একসঙ্গে মিলে বিজেপিকে জিতিয়ে রাজ্যে ক্ষমতায় আনবে।”
আরও পড়ুনঃ হাই ভোল্টেজ নন্দীগ্রাম! জোটের সম্ভাব্য প্রার্থী সেলিম
আজ বিজেপির মেদিনীপুরের প্রার্থী শমিত দাস, শালবনীর প্রার্থী রাজীব কুন্ডু এবং গড়বেতার প্রার্থী মদন রুইদাস মনোনয়নপত্র জমা দিলেন। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার আগে একটি বিশাল মিছিল শহর পরিক্রমা করে। মিছিলে ছিলেন কৈলাশ বিজয়বর্গী, দিলীপ ঘোষ।
আরও পড়ুনঃ সাংসদে ‘ডিজিটাল পক্ষপাতিত্বের’ অভিযোগ অধীরের
মিছিলের ফলে যানজট হওয়ায় মোটর সাইকেলে করে জেলাশাসক দফতরে মনোনয়নপত্র জমা দিতে আসেন শমিত দাস। অন্যদিকে মিছিল খুবই ধীর গতিতে থাকায় জেলাশাসক দফতরে প্রবেশ করতে পারলেন না দিলীপ ঘোষ ও কৈলাশ জী। ফলে জেলাশাসক দফতরের বাইরে থেকেই ফিরে যান দুজনে।
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584