নিজস্ব প্রতিবেদন, নিউজ ফ্রন্টঃ
নদীয়ার কালিগঞ্জ থানা এলাকায় জালনোট পাচারের অভিযোগে ধৃত ব্যক্তির পুলিশ হেফাজতে মৃত্যুর ঘটনায় উত্তেজনা ছড়িয়েছে এলাকায়। মৃতের পরিবার এই ঘটনায় প্রশ্ন তুলেছেন পুলিশের ভূমিকা নিয়ে। পুলিশের দাবি, অতিরিক্ত মাদক সেবনের কারণে আগে থেকেই অসুস্থ ছিলেন আবদুল গনি। সেই কারণেই এই পরিণতি।
জালনোট পাচারে জড়িত থাকার অভিযোগে শনিবার পুলিশ গ্রেপ্তার করে আবদুল গনি-সহ ৪ জনকে। ওইদিন রাতে জিজ্ঞাসাবাদের সময় হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন আবদুল গনি শেখ, দ্রুত তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় কৃষ্ণনগর শক্তিনগর জেলা হাসপাতালে। সেখানেই মৃত্যু হয় তাঁর। এরপরই ময়নাতদন্তের দাবি তোলা হয় আব্দুল গনি-র পরিবারের তরফ থেকে।
আরও পড়ুনঃ কুলিতে পিকআপ ভ্যানের সঙ্গে টোটোর ধাক্কায় আহত ৩
পুলিশ জানিয়েছে, জালনোট পাচারের সময় বামাল সমেত ধরা পড়ে আবদুল গনি ও তাঁর সঙ্গীরা। তাদের থেকে প্রচুর পরিমাণে জালনোটও উদ্ধার করা হয়েছে। তবে সূত্রের খবর, আন্তঃরাজ্য পাচারে যুক্ত ছিল আবদুল গনি। এ বিষয়ে কৃষ্ণনগর পুলিশ জেলার এসপি জানিয়েছেন যে, জালনোট পাচার চক্রে জড়িত সন্দেহে আবদুলকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584