সিমা পুরকাইত, দক্ষিণ ২৪ পরগণাঃ
বর্তমানে মৌশুনী দ্বীপ পর্যটনের চিত্রটা একটু অন্যরকম। ২০১৯ সালের পর থেকে ধীরে-ধীরে উন্নতির অগ্রসর হয় মৌশুনী দ্বীপের সল্টঘেরির। রাস্তাঘাট, বিদ্যুতায়ন, পানীয় জলের উন্নতি ঘটেছে এলাকায়।
উন্নয়নের দিকে এগিয়ে চলেছে দক্ষিণ সুন্দরবনের শেষ দ্বীপ মৌশুনী।
তেভাগা আন্দোলনের গন্ধ আজও লেগে আছে সুন্দরবনে। দ্বীপবাসীদের গর্জে ওঠা সাক্ষী রয়েছে ইতিহাসের পাতা। স্বাধীনতার পর অনেকটা সময় কেটে গেছে। দশক আজ পৌছে গেছে একবিংশ শতাব্দিতে। অভাব অনটন ভরা দ্বীপবাসীর জীবন বদলেছে পরিবর্তনের পর ।
আরও পড়ুনঃ রান্নার গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে রায়গঞ্জে বিক্ষোভ কর্মসূচি
বাগডাঙা, কুসুমতলা, বালিয়াড়া তিনটি মৌজায় প্রায় ত্রিশ থেকে পঁয়ত্রিশ হাজার মানুষের বাস। খেটে খাওয়া মানুষদের একটা সময় অভাব ছিল তাদের নিত্যসঙ্গীর। মৌশুনী গ্রাম পঞ্চায়েতে সল্টঘেরিতে অর্থনৈতিক চেহারা বদলেছে। ২০১৯ সালে গড়ে উঠেছে অস্থায়ী তাঁবু গৃহ।
পর্যটকদের আনাগোনার সংখ্যা বেড়েছে। অার্থিক সংকট দূর হচ্ছে মৌশুনীবাসীর। বদলেছে বাসিন্দাদের জনজীবন। চিনাই নদীর রঙিন জল, দক্ষিণা বাতাস, সাগরের নোনা জলে ‘গা’ ভাসাতে হাজার হাজার পর্যটকের গন্তব্য এখন মৌশুনী দ্বীপের সল্টঘেরি। অভাব ভুলে রোজগার দেখছে প্রতিটি পরিবার। নুন আনতে পান্তা ফুরানো জীবন নতুন করে শুরু করেছে সল্টঘেরি এলাকার দেড় হাজার বাসিন্দা।
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584