নবনীতা দত্তগুপ্ত, বিনোদন ডেস্কঃ
দোল মানে রং, দোল মানে বাঁধনছাড়া আনন্দ, খানাপিনা সহ আরও কত কি। আর এই দোলেই কিন্তু ঘটে যায় কত শত অপ্রীতিকর কাণ্ড। কিছু প্রকাশ্যে আসে, কিছু চাপা পড়ে যায় অর্থ আর ক্ষমতার জোরে। এই দোল ঘিরেই আকাশ আটের দুটি আয়োজন।
বেঙ্গল ক্রাইম-এ যে গল্পটি দেখানো হবে তার নির্যাস এরকম- দোলের দিনে রেপ হয় বিন্তি। রেপিস্টদের বিরুদ্ধে কোনও প্রমাণ নেই বিন্তির কাছে ।
কারণ পুলিশ বলে প্রত্যেকের মুখেই রং লেগে ছিল তাহলে বিন্তি কী করে বুঝল পাড়ার ক্ষমতাশালী ব্যবসায়ীর ছেলেও ছিল ওদের মধ্যে? বিন্তি কি দোষীদের শাস্তি দিতে পারবে? রঙের উৎসবে বিন্তির জীবনে ঘনিয়ে আসা কালো মেঘ কি সরবে তার জীবন থেকে? এই লড়াইয়ে কাদের পাশে পাবে বিন্তি? প্রশ্নের উত্তর মিলবে সিরিজেই। বিন্তির চরিত্রে অভিনয় করছে মিষ্টি।
আরও পড়ুনঃ ভালোবাসার মাতৃভাষা উদযাপনে মাতোয়ারা ফোকউল্লাস ব্যান্ড
অন্যদিকে ‘অন্য যশোদা’য় ঐশী আর সুদীপের সন্তান লাভ কোনওভাবেই সম্ভব হয়ে ওঠে না তাই তারা স্যারোগেসি পদ্ধতির দ্বারস্থ হয়। তারা অনেক খোঁজার পর স্যারোগেট মাদার খুঁজে পায় এবং স্যারোগেট মাদার হতে রাজি হয় তিতির।
এই তিতির এক সময় ঐশীকে প্রাণে বাঁচিয়েছিল ।ঐশীর প্রাণের বন্ধু তিতিরকে পেয়ে ঐশী ও খুব খুশি।তাই এমন একটা খুশির খবর পেয়ে ঐশীর শ্বশুরবাড়ির সবাই চায় দোল উৎসবে মজা করতে। বাড়িতে গোপাল ঠাকুর আছেন তাই সুহাসিনী ঐশীর ঠাম্মিশাশুরিকে নিয়ে গোপাল ঠাকুরকে আবির মাখায়। বাড়ির ছোটরা বাড়ির বড়দের পায়ে আবির দেয়, বড়রা আশীর্বাদ করে।
আরও পড়ুনঃ বসন্তের সন্ধ্যায় প্রকাশিত হল সিনেমার জোড়া বই
সবাই সবাইকে রঙ মাখায় একটা আনন্দমুখর পরিবেশ তৈরি হয়। অন্যদিকে আরেকটি সত্য সামনে আসে তিতিরের ভাইয়ার কিডনি ট্রান্সপ্ল্যান্টেশন এর জন্যে ২০ লাখ টাকা কোনওভাবেই জোগাড় করতে না পেরে অবশেষে স্যারোগেট মাদার হবার সিদ্ধান্ত নেয় এবং মায়া মাসির মাধ্যমে ঐশীর সঙ্গে ফের যোগাযোগ হয়।
তিতির সুদীপের থেকে ২৫ লাখ টাকার চেক পেয়ে যায়। তিতির পরিবারের সঙ্গে আবির নিয়ে খেলতে থাকে। এরকমভাবেই সাজানো দুটি শো-এর হোলি স্পেশাল এপিসোড।
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584