নবনীতা দত্তগুপ্ত, কলকাতাঃ
এ গল্প সম্পর্কের। এ গল্প ফিরে পাওয়ার। রোজকার ঝগড়া কখন যেন এক পৃথিবী দূরের রোজনামচা হয়ে যায়। বিচ্ছেদ তখন অনিবার্য হয়ে ওঠে। আর তখন ওলটপালট হয়ে যায় সবকিছু। এক লহমায় মনে হয়, এই প্রেম-ভালোবাসা-সম্পর্কের সৃষ্টিকর্তা কে? তাঁকে সামনে পেলে কত কিছু না জিজ্ঞেস করা যেত।
‘মন কেমনের রিং টোন’ গল্পের নায়িকা বাড়ি ছেড়ে বেরিয়ে যায়। কলকাতায় থেকে যায় নায়িকার রান্নাবাটির সংসার। তিনবছর পর, আবার ফিরে আসে সে।
ডুয়ার্সের অরণ্যে তখন কমলালেবু রঙের রোদ নামছে। সংসারের কর্তার চোখে জল। ফিরে আসছে তিন বছরের সব ধূসর বিষন্ন গোধূলি। ফের প্রত্যাবর্তন। ডুয়ার্সে তখন সন্ধে নামছে। এমনই এক নাটকীয় ভাবনায় তৈরি ‘মন কেমনের রিং টোন’ শীর্ষক ভিডিও অ্যালবামটি। অ্যালবামে সিঙ্গলস’টি গেয়েছেন ইন্দ্রজিৎ দে ইন্দ্র।
আরও পড়ুনঃ ওপার বাংলায় পাড়ি দিলেন কমান্ডো দেব
গানটির সুর, সঙ্গীতায়োজন শিল্পী ইন্দ্রজিৎ দে ইন্দ্র’র। গান লিখেছেন রাজীব চক্রবর্তী। অভিনয়ে রুপু, আরিয়ানা, ইন্দ্র। ক্যামেরায় পার্থসারথি রায়।
আরও পড়ুনঃ ‘মহানন্দা’- এক মেঘে ঢাকা তারার নাম
প্রসঙ্গত, ফোনের রিং টোন, কলার টিউন অনেকসময় আমাদের মনটাকেও পরিচালনা করে। এমন কিছু রিং টোন কিংবা কলার টিউন আছে যেগুলো শুনলে ভাল মন খারাপ হয়ে যায় আবার খারাপ মন নিমেষে চনমনে হয়ে ওঠে। কিন্তু এই অ্যালবামের রিং টোন ঠিক কতটা কী করে তা জানতে হলে দেখতে হবে ‘মন কেমনের রিং টোন’।
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584