পিয়া গুপ্তা, উত্তর দিনাজপুর
চোপড়া গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার বেশ কয়েকটি গ্রামের যাতায়াতের ভরসা বাঁশের সাঁকো ও নৌকা।সেতুর অভাবে এই ভাবেই নদী পারাপার হতে বাধ্য হচ্ছেন চোপড়া গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার বেশ কয়েকটি গ্রামের
মানুষ।আগে সেতু তৈরির ব্যাপারে প্রতিশ্রুতি পেলেও আজও সমস্যা মেটেনি।তাই ভোট নিয়ে তেমন উৎসাহ নেই ভেরভেরী,উত্তর ধামেরগছ,দক্ষিণ ধামেরগছ,দুমুখো আদিবাসী পাড়া সহ চোপড়ার কয়েকটি গ্রামের বাসিন্দাদের।
এলাকার ডোক ও বেরাং নদীতে দুটি সেতুর দাবি দীর্ঘদিনের।বেরং নদীর হাঁসখাড়ি ঘাটে সেতু তৈরি হলেও আরেকটি সেতুর দাবি এলাকায় জোরালো হচ্ছে। এছাড়াও এখানকার যাতায়াতের রাস্তাটিও দীর্ঘদিন বেহাল অবস্থায় রয়েছে বলে অভিযোগ।চোপড়ার কালাগছমাছ বাজার থেকে বেরং নদীর ঘাট পর্যন্ত রাস্তাটি দীর্ঘদিন বেহাল হয়ে থাকায় ক্ষোভ পুষেছেন বাসিন্দারা।
আরও পড়ুনঃ জল কমছে নবদ্বীপের গঙ্গায় যাত্রী পারাপার নিয়ে সমস্যা বাড়ছে
এলাকাবাসীর বক্তব্য,প্রতিবার চাঁদা তুলে বাঁশের সাঁকো তৈরি করেন।জলের তোড়ে কোনরকম সাঁকো ভেঙ্গে গেলে নৌকার ওপর ভরসা করতে হয়।রাত বিরাতে সমস্যার অন্ত নেই।ছোট গাড়ি পর্যন্ত গ্রামে ঢোকার উপায় নেই।গ্রাম থেকে সদর চোপড়ার দূরত্ব মাত্র আড়াই থেকে তিন কিলোমিটার হলেও বাধ্য হয়ে অনেক বাসিন্দারা ঘুরপথে যাতাযাত করে।স্থানীয় বাসিন্দারা এই প্রসঙ্গে বলেন সাঁকো তৈরীর জন্য গ্রামবাসীদের কাছে হাত পাততে হয়।তাই এবারে ভোট নিয়ে মাথাব্যথা নেই তাদের।
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584