নিউজফ্রন্ট, ওয়েবডেস্কঃ
চোর ধরতে গিয়ে বিপত্তিতে পড়লো পুরো থানাসহ আদালতের কর্মীরা। বছর ২২ এর এক যুবককে চুরির দায়ে থানায় গ্রেফতার করে এনে গোটা একটা দিন পুলিশি হেফাজতে রাখার পরে আদালতে পাঠালে বিচারবিভাগীয় হেফাজতের নির্দেশ দেয় আদালত। পরে সেখান থেকে তালোজা সংশোধনাগারে পাঠানো হয় ওই যুবক চোরকে।
কিন্তু এই গোটা ঘটনা ঘটে যাওয়ার পরেও পুলিশ বা আদালতের কেউই টের পায়নি আসামি করোনা আক্রান্ত। সংশোধনাগারে পাঠানো হলে দায়িত্বে থাকা সংশোধনাগার প্রধান সরকারি নির্দেশ মতো মেডিকেল পরীক্ষা ছাড়া সংশোধনাগারে ঢুকতে বাধা দেয়। ফলে নিয়মমাফিক ওই যুবকের করোনা টেস্ট করা হয় এবং টেস্টে করোনা পজিটিভ আসে।
ঘটনার পরে যে থানার পুলিশ ওই যুবককে গ্রেফতার করেছিল মহারাষ্ট্রের সেই বাঙ্গুরনগর থানায় ২৪ জন পুলিশকে কোয়েরান্টাইনে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সাথে আদালতে এবং তাকে গ্রেফতার করা থেকে সংশোধনাগার নিয়ে যাওয়া পর্যন্ত যারা যারা তার সংস্পর্শে এসেছিলেন তাদের সকলকে কোয়ারেন্টাইনে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সূত্র মারফত জানা গেছে ওই যুবকের আরো দুই সঙ্গী তার সাথে ছিল। তারা করোনা সংক্রমিত কিনা তা এখনো স্পষ্ট নয় তাদের। তাই তাদের খোঁজে জোর তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ।
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584