নিজস্ব সংবাদদাতা, দক্ষিন দিনাজপুরঃ
পুজোর আর মাত্র আঠাশ দিন বাকি রয়েছে কিন্তু চরম ব্যস্ততার এই সময়েই ছন্দ হারিয়েছে কুমোরটুলি।দফায় দফায় বৃষ্টির রোজনামচায় কপালে ভাঁজ বাড়ছে শিল্পীদের। আশঙ্কা একটাই, এভাবে চললে কি বোধনের আগে আদৌ শেষ হবে প্রতিমার রূপটান?খড়ের কাঠামোর গায়ে এখন মাটি লেপার কাজ চলার কথা পুরোদমে।

কিন্তু কুমোরটুলি মুখ লুকিয়েছে ত্রিপল আর প্লাস্টিকের ঘোমটায়। শ্রাবণের অঝোর ধারাপাতে যখন তখন লাটে উঠছে কাজ।মাটি আর অসম্পূর্ণ কাঠামো কোনওরকমে ঢেকে অস্বস্তির অবসর কাটাতে বাধ্য হচ্ছেন শিল্পীরা,ত্রিপল চুঁইয়ে পড়া জলে কখনও গলেও যাচ্ছে প্রতিমার মাটির প্রলেপ।চোখের সামনে সেসব দেখেও শিল্পীরা অসহায় বলে এমনটা জানালেন দক্ষিন দিনাজপুর জেলার বুনিয়াদপুর পৌরসভার ৮ নং ওয়ার্ডের মৃৎশিল্পী জয় পাল।আবহাওয়ার পূর্বাভাস,এবার দীর্ঘায়িত হবে বর্ষা।বৃষ্টি চলতে পারে আরও বেশ কিছুদিন।হাওয়াবিদদের এই ঘোষণায় রক্তচাপ আরও বাড়ছে শিল্পীদের।মাটি লাগানোর কাজেরই এখন দফারফা।এভাবে চললে রঙ করার পাট চুকিয়ে প্রতিমার ডেলিভারি দেওয়া নিয়ে ঘোর আশঙ্কায় মৃৎশিল্পীমহল।
তবুও মেঘের বুক চিরে রোদের দেখা মিললেই পরিবেশ বদলে যাচ্ছে কুমোরটুলির।নতুন উত্সাহে আবার কোমর বেঁধে নামছেন শিল্পীরা।
আরও পড়ুনঃ বধূ নির্যাতনের অভিযোগে গ্রেফতার স্বামী
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584