নিজস্ব সংবাদদাতা,মালদহঃ

মালদা বার্লো গার্লস হাই স্কুলের সায়নিকা দাস এবারের মাধ্যমিক পরীক্ষায় রাজ্যের যুগ্মভাবে দশম স্থান দখল করেছে।মালদা জেলায় মাধ্যমিকে তাঁর স্থান প্রথম। মধ্যবিত্ত ঘরের মেয়ে সায়নিকার এই ফলাফলে খুশি পরিবার থেকে পাড়া-প্রতিবেশীরা।তার ভালো ফলে স্বাভাবিকভাবে খুশি ওই স্কুল কর্তৃপক্ষ।এবারে মাধ্যমিকে তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৮১।

তার বিভিন্ন বিষয়ের প্রাপ্ত নম্বর যথা – বাংলায় ৯০, ইংরেজিতে ৯০, অংকে ৯০, ভৌত বিজ্ঞানে ৯০, জীবন বিজ্ঞানে ৯০, ইতিহাসে ৯০ এবং ভূগোলে ৯০।

মালদা শহরের গৌড়রোড তালতলা এলাকার বাসিন্দা অভিসিত দাসের একমাত্র মেয়ে সায়নিকার মাধ্যমিকে যুগ্মভাবে রাজ্যে দশম স্থান দখলের খবর জানাজানি হতেই পাড়া-প্রতিবেশীদের ভিড় তাদের বাড়িতে উপচে পরে।শুরু হয়ে যায় মিষ্টিমুখ করার পালা।
আরও পড়ুনঃ রাজ্যে অষ্টম গঙ্গারামপুরের সায়ন্তন হতে চায় ডাক্তার
কৃতি ওই ছাত্রীর বাবা অভিসিত দাস পেশায় পুলিশ কর্মী।মা সোনালী দাস পেশায় স্কুল শিক্ষিকা।মধ্যবিত্ত ঘরের মেয়ের এমন সাফল্যে আনন্দ ধরে রাখতে পারেননি বাবা ও মা।রীতিমতো মেয়ের এই সাফল্যে তাদের চোখ থেকে আনন্দের অশ্রুধারা বইতে দেখা গিয়েছে।সফল হয়ে সায়নিকা দাস বলেন, মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রস্তুতির আগে আমার পড়ার নির্দিষ্ট কোন সময়সীমা ছিল না ।
যখন যেভাবে পেরেছি পড়েছি।স্কুলের শিক্ষিকা থেকে গৃহশিক্ষকদের সহযোগিতা খুব ভালোভাবে পেয়েছি।বাবা মা সব সময় আমাকে শিক্ষা ক্ষেত্রে গাইড করতেন।তবে আমি ভাবতে পারিনি এতটা ভালো ফল করতে পারব।ভবিষ্যতে জয়েন্ট এন্ট্রান্সের মাধ্যমে ডাক্তারি পড়ার ইচ্ছে রয়েছে সায়নিকার।
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584