নিজস্ব সংবাদদাতা, স্পোর্টস ডেস্কঃ
তিনি প্রথম বলেছিলেন যে এফএসডিএল ইস্টবেঙ্গলের জন্য অপেক্ষা করবে। সেটার পর অনেক ট্রোল হয়েছিলেন সুভাষ ভৌমিক। কিন্তু সময় যত গেলো বোঝা গেলো যে সুভাষ কতটা সঠিক ছিলেন। ইস্টবেঙ্গল ইনভেস্টর পেতেই বিড ওপেন করলো এফএসডিএল।
এদিন সুভাষ নিউজফ্রন্টকে ফোনে বললেন, ‘ব্যাপারটার মধ্যে কোনো রকেট সাইন্স নেই। খেলাটা হবে ফাঁকা স্টেডিয়ামে। মানুষকে দেখতে হবে টিভিতে।
যতই গোয়া, বেঙ্গালুরু খেলুক না কেন চল্লিশ থেকে পঞ্চাশ হাজারের ওপর টিভি দর্শক হবে না, সেখানে মোহনবাগান খেলছে ইস্টবেঙ্গল খেললে আরও বড় মাত্রা পাবে ষ্টার গ্রুপের টিআরপি। যেদিন ডার্বি হবে সেদিন তো টিভি স্ক্রিন ভেঙে পড়বে, তাই আমার বিশ্বাস ছিল।
ষ্টার এফএসডিএলকে বোঝাবে নিজেদের টিআরপির জন্য, আর এফএসডি ব্যবসা বোঝে। ইস্টবেঙ্গল ইনভেস্টর না পেলেও জিও এগিয়ে আসতো সেটাও আমার বিশ্বাস ছিল।
আরও পড়ুনঃ সুভাষ ফিরে এল কলকাতায়
ভারতীয় ফুটবলকে এগোতে হবে আইএসএলের হাত ধরে বিদেশি ফুটবলার ওরা কমিয়ে দিয়েছে শুধু বিদেশি কোচ কমাতে হবে কারণ যে সব দেশীয় কোচরা লাইসেন্স নিচ্ছে তারা হতাশ হয়ে পড়বে। আর সত্যি বলতে হাবাসের মত দুই একজন বাদ দিলে বিদেশি কোচদের সঙ্গে দেশিয়দের তফাৎ খুব বেশি নেই।‘
আরও পড়ুনঃ মাস্ক না পরে খেলা দেখে বিতর্ক রোনাল্ডো
মোহনবাগান সচিব সৃঞ্জয় বসুর মত অনেকে বলছেন ইস্টবেঙ্গল মুখ্যমন্ত্রীর দানে আইএসএল খেলছে। সেই বিষয়ে আসিয়ান জয়ী কোচ এক প্রকার এক হাত নিলেন বাগানকর্তাদের।
তিনি জানান, ‘মুখ্যমন্ত্রীর ভাইরা বিভিন্ন ক্লাবের সাথে যুক্ত উনারা ক্রীড়াপ্রেমী। মুখ্যমন্ত্রী নিজেও খেলাকে খুব সম্মান করেন। তাই উনি নিজের অজান্তে ভারতীয় ফুটবলের উন্নতি করে দিলেন। আর যারা এইসব কথা বলছেন তারা নিজেরাও সাহায্য নিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রীর থেকে। এবং অর্থ সাহায্যও নিয়েছেন। এখন বলছেন আঙ্গুর ফল টক বলে।‘
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584