নিজস্ব সংবাদদাতা,উত্তর ২৪ পরগনাঃ

হাড়োয়ায় তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে।আহত দুপক্ষের ১০ জন।বসিরহাট মহকুমার হাড়োয়া ব্লকের নওয়াপাড়া গ্রামের ঘটনা।অভিযোগ গত জন্মাষ্টমীর পরের দিন থেকে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে আসে দিদিকে বলো কর্মসূচি নিয়ে। দুই গোষ্ঠীর মধ্যে মারধর বোমাবাজিতে আক্রান্ত বেশ কয়েকজন।কিন্তু এর আড়ালে রয়েছে মেছোঘেরি দখল ও এলাকা দখলের জের।
মাছ আর মাছ বিক্রি করলে টাকা নিয়ে দ্বন্দ্ব। টাকা মূল কারণ হলো এটাই বিষয়। বোমাবাজি মারধর কারণে ঘরছাড়া প্রায় ২০০ জন।মিনাখাঁয় বিধানসভার বিধায়িকার ও হাড়োয়া ব্লক টু তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি মৃত্যুঞ্জয় মণ্ডলের বিরুদ্ধে।অভিযোগ তুলেছেন হাড়োয়া পঞ্চায়েত সমিতির বুথের কর্মাধ্যক্ষ খালেক মোল্লা,তিনি বিধায়ক ঊষা রানী মন্ডলের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন।

অভিযোগ ভিত্তিহীন বললেও আক্রমণ চালাচ্ছেন বিধায়কের নেতৃত্বে একদল দুষ্কৃতী। অভিযোগ পাল্টা অভিযোগের হাড়োয়া উত্তপ্ত হয়েছে। ব্রাহ্মণ চক মাজমপুর সালিপুর গ্রামগুলি।ইতিমধ্যে এই ঘটনার জেরে প্রায় ২০০ জন কর্মী-সমর্থক ঘরছাড়া।
আরও পড়ুনঃ টিএমসিপি-এবিভিপি সংঘর্ষে রণক্ষেত্র নৈহাটির আরবিসি কলেজ
আশ্রয় নিয়েছে মাজমপুর প্রাইমারি স্কুলে।সেখানে তাদের সবরকম খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা করেছে এলাকার নেতৃত্বে।
ঘটনাস্থলে হাড়োয়া থানার পুলিশ কমব্যাট ফোর্স রয়েছে।অভিযোগ দিদিকে বলো কর্মসূচি ছিল সেই দিন হঠাৎ হাড়োয়া পঞ্চায়েত সমিতির পূর্ত ও পরিবহন কর্মাধ্যক্ষ আব্দুল খালেক মোল্লার নেতৃত্বে একদল হামলা চালায় ।
সেখানে চেয়ার ভাঙা হয় দলীয় পতাকা ছেঁড়া হয় এবং কিছু তৃণমূল কর্মী বাঁশ লাঠি দিয়ে আক্রমণ চালায় উভয় পক্ষ।সবই তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব।তৃণমূল নেতা খালেক মোল্লার অভিযোগ এলাকার মেছো ভেড়ী দখল নিয়ে দ্বন্দ্ব এবং তাদের কর্মীদের মেরে গ্রাম ছাড়া করেছে অন্য পক্ষ।
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584