ঐতিহ্য মেনে আজও নির্মিত মৃৎশিল্প তাকিয়ে সরকারি অর্থ সাহায্যের দিকে

0
217

শিবশংকর চ্যাটার্জ্জী,দক্ষিন দিনাজপুরঃ

the Pottery hope from government about money
নিজস্ব চিত্র

দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুশমন্ডি থানা এলাকার ৩নং উদয়পুর গ্রাম পঞ্চায়েতের পাল পাড়া গ্রামে এমনি এক চিত্র দেখা গেল  মেশিনের দ্বারা নয় হাত দিয়ে তৈরি হচ্ছে মাটির কলসি সহ মাটির যাবতীয় জিনিস।

the Pottery hope from government about money
নিজস্ব চিত্র
the Pottery hope from government about money
নিজস্ব চিত্র

প্রাচীন ঐতিহ্য মেনে মাটির কলসি দিন দিন যখন হারিয়ে  যাচ্ছে তখন মাটির তৈরী যাবতীয় দ্রব্যাদি তৈরী করে চলেছে এই শিল্পীরা।

আরও পড়ুনঃ শেষ মুহূর্তে তুলির শেষ টান দিতে ঝাড়গ্ৰামের মৃৎশিল্পীদের কর্ম ব্যস্ততা তুঙ্গে

the Pottery hope from government about money
নিজস্ব চিত্র

বর্তমানে ষ্টেনলেস্টিলের যুগে হারিয়ে যেতে বসেছে এই মৃত শিল্পীদের তৈরী বাসনপত্র। এই পেশা থেকে মুখ ঘুড়িছে অনেকেই।কারণ এখন কদর নেই এই শিল্পের। হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রম করে মানুষের নিত্য প্রয়জনীয় জিনিস বানিয়ে হাটেবাজারে বিক্রি করতে পারেন না এই শিল্পীরা,তাই এই পেশা ছেড়ে অন্য পেশায় চলে যাচ্ছেন অনেকেই।

এই পেশা এখন পর্যন্ত টিকিয়ে রেখেছেন রমেন বাবু সহ এলাকার কয়েকটি ঘর।

পাল পড়া গ্ৰামে বাসিন্দা রমেন পাল নিজের হাতে তৈরী করছে মাটির কলসি।এই মাটির কলসি আকারে বড় ও ছোট হয়ে।প্রায় দীর্ঘ ষাট বৎসর ধরে বানিয়ে আসছে রমেন পাল ও তার পরিবার । মেলেনি সরকার সাহায্য পাইনি শিল্পী ভাতা।সরকার সাহায্য পেলে উপকৃত হব বলে জানন এই পরিবার।

এই প্রসঙ্গে দীপালি পাল জানান যে,এই হাড়ি অনেক দিন বানাচ্ছি হাটে বাজারে বিক্রি করি মাটির কলসি দাম দশ থেকে কুড়ি টাকা হয়ে গেছে।সরকারের সাহায্য পেলে উপকৃত হব।

প্রসঙ্গে শিল্পী রমেন পাল জানান যে, ষাট বৎসর ধরে বানাচ্ছি মাটির কলসি হাট বাজারে  এবং গ্ৰামে নিয়ে গিয়ে বিক্রি করি।সে রকম মুনাফা হয়ে না।সরকারে সাহায্য পলে আমরা উপকৃত হবো।এই প্রসঙ্গে গীতা পাল জানান যে,এর উপর দিয়ে আমাদের সংসার  চলে কখনো লাভ হয় কখন লোকসান হয় এই মাটির কলসি বানাতে আমারা সরকারের সাহায্য পেলে উপকৃত হবো।

নিউজফ্রন্ট এর ফেসবুক পেজে লাইক দিতে এখানে ক্লিক করুন
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here