নিজস্ব সংবাদদাতা, উত্তর দিনাজপুরঃ
রাজ্যে কৃষি থেকে শুরু করে মাছ, জামা কাপড়, বিভিন্ন মশলা জাত দ্রব্য, নানা ধরনের মেডিসিন, কৃষিজাত নানা সামগ্রী, আসবাব পত্র ইত্যাদি পণ্যগুলো মূলত আমদানি ও রপ্তানির একমাত্র মাধ্যম হিসাবে ব্যবহৃত হত এই দশ এবং বারো চাকার লরি কিংবা ট্রাক গুলো। আর এই ট্রাকগুলো কেউ পাড়ি দেয় কয়েকশো তো কেউবা কয়েক হাজার কিমি পথও। আর এই সুদীর্ঘ পথ পাড়ি দেওয়ার সময়, কিছু দিন আগেও রাস্তায় খাবার দাবার নিয়ে ভাবতে হত না ট্রাক বা লরি চালকদের।
কেননা এই সুদীর্ঘ পথে পাড়ি দেওয়ার সময় কোন না কোন ধাবা বা হোটেলে মিলত দেদার রুটি, তরকা, মাছ, মাংস ইত্যাদি খাবার।তবে লকডাউন শুরু হওয়ার পর থেকেই বিপাকে পড়েছেন এই ভারী গাড়ির চালকরা।খাবারের দোকান বন্ধ থাকার জন্য বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি দাঁড় করিয়ে রান্না করতে হচ্ছে তাঁদের।
আরও পড়ুনঃ কালবৈশাখীতে ব্যাপক ক্ষতি ভূট্টা খেতের
কিন্তু যার ফলে পেরিয়ে যাচ্ছে দীর্ঘ সময়। লকডাউনের প্রভাবে সোমবারও বন্ধ ছিল অনেক ধাবা ও হোটেল।জানা গেছে এদিন পূর্ণিয়া থেকে ট্রাকে খাদ্য সামগ্রী বোঝাই করে এক চালক যাচ্ছিলেন গুয়াহাটি। কিন্তু রাস্তার পাশে দোকানপাট বন্ধ থাকায়, তাই পথের ধারেই ট্রাক দাঁড় করিয়ে চালকের কেবিনে দুপুরের খাবার তৈরি করছেন তিনি।আর এভাবেই লকডাউনে বিভিন্ন জেলায় সামগ্রী পৌঁছে দেবার পথে ট্রাক দাঁড় করিয়েই মধ্যাহ্ন বা নৈশভোজ সারছেন অধিকাংশ ট্রাক চালকেরা।
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584