জলবন্দি তমলুক জেলা হাসপাতাল, দুর্ভোগ

0
42

নিজস্ব সংবাদদাতা,পূর্ব মেদিনীপুরঃ

গত কয়েকদিন ধরে রাজ্যের একাধিক জেলাতে লাগাতার বৃষ্টি লেগেই রয়েছে। কখনো হালকা আবার কখনো ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি চলছে জেলায়। আর সেই বৃষ্টিতে জলমগ্ন হয়ে পড়েছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা তমলুক জেলা হাসপাতাল চত্বর। নিকাশি ব্যবস্থা সঠিকভাবে না থাকায় জল বের হতে পারছেনা হাসপাতাল চত্বর থেকে। তাই গত কয়েকদিনের বৃষ্টিতে একেবারে জলমগ্ন হয়েগেছে জেলা হাসপাতাল চত্বর। জেলা হাসপাতাল চত্বরে রোজ হাজার হাজার মানুষের আগমন হয় ।

tomlok hospital | newsfront.co
জলমগ্ন হাসপাতাল চত্বর ৷ নিজস্ব চিত্র

জেলার বিভিন্ন প্রান্তের পাশাপাশি অনেক সময় জেলার বাইরের মানুষজনও চিকিৎসার জন্য এই তমলুক জেলা হাসপাতালে আসেন। কিন্তু অল্প বৃষ্টিতেই যেভাবে তমলুক জেলা হাসপাতাল চত্বর জলমগ্ন হয়ে পড়ে তাতে সমস্যায় পড়ছেন রোগী থেকে শুরু করে রোগীর আত্মীয় পরিজনেরা। খোদ প্রশাসনের নাকের ডগায় এহেন অবস্থায় প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।

আরও পড়ুনঃ নিজের পেজে মুসলিম বিরোধী পোস্ট, ক্ষমা প্রার্থনা আঁখির

hospital | newsfront.co
নিজস্ব চিত্র

জেলা হাসপাতাল চত্বরের অবস্থাই যদি এমন হয় তবে গ্রামীণ এলাকার হাসপাতালের অবস্থা তো আরো ই খারাপ হবে ৷ রাজ্যজুড়ে একাধিক জায়গায় রাস্তার বেহাল দশা নিয়ে পথে নেমেছেন সাধারণ মানুষ। তবে এবার হাসপাতাল চত্বরের জলমগ্ন অবস্থা নিয়ে ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন সাধারণ মানুষ। প্রতিবছরই দু-একবার বৃষ্টি হলেই জেলা হাসপাতাল চত্বর জলমগ্ন হয়ে পড়ে।

আরও পড়ুনঃ অনুরাগ, প্রভাসের বিরুদ্ধে এফআইআর-এর আবেদন খারিজ

patient family | newsfront.co
রোগীর আত্মীয় ৷ নিজস্ব চিত্র

হাঁটু সমান জল পারাপার করতে হয় রোগীসহ রোগীর আত্মীয় পরিজনদের। খোদ জেলা প্রশাসনের নাকের ডগায় এমন অবস্থা দেখা গেলেও কোনরকম হেলদোল নেই প্রশাসনের। নিকাশি ব্যবস্থা ঠিক মতো না থাকার জন্য এই দুর্ভোগ ৷

নির্বাচন আসলে নেতাদের মুখে প্রতিশ্রুতি পাওয়া যায় সমস্যা সুরাহার ব্যাপারে, কিন্তু নির্বাচন মিটলে তা গল্পে পরিণত হয়। স্বভাবতই এহেন পরিস্থিততে খুবই সমস্যায় পড়তে হয়েছে রোগী সহ পরিজনদের৷

নিউজফ্রন্ট এর ফেসবুক পেজে লাইক দিতে এখানে ক্লিক করুন
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here