খুশির ঈদের কেনা কেটা হল সারা,অপেক্ষা প্রভাতী নামাজের

0
73

পিয়া গুপ্তা ,উত্তর দিনাজপুর

রাত পোহালেই খুশির ঈদ। মুসলমান সম্প্রদায়ের মানুষ আনন্দে মেতে উঠবেন। আর ঈদ মানেই ঘরে ঘরে লাচ্চা সিমাই-এর রকমারি পদ। বছরের এই সময়গুলিতে লাচ্চা সিমাই বিক্রেতাদের দম ফেলার সময় থাকে না। শুধু কি বিক্রেতা?যারা তৈরি করছেন এই লাচ্চা সিমাই তাঁদেরও ফুরসৎ নেই। দিন- রাত এক করে কাজ করেন তাঁরা। শুধু সিমাই নয় ঈদ উপলক্ষে পোশাক, প্রসাধনী, চিনির দোকানে চলছে ভিড়। শেষ সময়ের কেনাকাটা চলছে । ঈদের শেষ মুহূর্তে সঙ্গে সঙ্গে উত্তর দিনাজপুরে জমে উঠেছে ঈদ কেনাকাটার বাজার। সকাল থেকে গভীর রাত অবধি চলছে বেচাকেনার ধুম। মার্কেটগুলোতে ভিড় বাড়ছে সব শ্রেণি-পেশার মানুষের। সাধ আর বাজেটের সঙ্গে মিল রেখে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত আপনজনদের জন্য করছেন কেনাকাটা। রাতের বাহারি আলোকসজ্জায় বর্ণিল হয়ে উঠেছে মার্কেট গুলো । তাই তো ক্রেতা-বিক্রেতারা ব্যস্ত সময় পার করছেন পণ্য ক্রয়- বিক্রয়ের মধ্য দিয়ে

নিজস্ব চিত্র

এ বছর ইদে বাহুবলী -২ কোসেম, হুমরাম, বাজিরাও মাস্তানি, পাখি ড্রেস, কিরন বালা, তোমাকে চাই, বাগি ড্রেস, লকনা, কাশিশ, আশিকি, সামপুরা, কান্দি ভাঙ্গা, থ্রী-ডি, ক্যাকটাস, লং কোটি, সুইচ লন, ওয়াইফাই, বিভাগসহ বিভিন্ন ধরনের পোষাকের কদর রয়েছে মেয়েদের কাছে। এদিকে ছেলেদের জন্য গ্যাবাডিন ও জিন্স প্যান্ট, কালারফুল শার্ট, চেকশার্ট এবং এক কালারের শার্টসহ বিভিন্ন রকমের বাহারী পাঞ্জাবিতে সাজিয়ে রেখেছে দোকানগুলো। বিক্রেতারা বলছে, ভারতীয় সিরিয়ালের নামে নামকরণ করা ও চাইনা পোশাকের কদর রয়েছে। অন্যান্য বারের তুলনায় বিক্রিও বেশি হচ্ছে। উচ্চ-মধ্যম-নিম্ন শ্রেণীর লোকদের ভিড়ে লোকারণ্য দিনাজপুর শহরের মার্কেট গুলো।
” এক ক্রেতা অভিযোগ করে জানায়, “গত বছরের তুলনায় এ বছর পোশাকের দাম একটু বেশী। গত বছর যে থ্রি পিসের দাম ছিল এক হাজার থেকে ১৫শ’ টাকা এ বছর তার দাম ১৭শ’ থেকে দুই হাজার টাকা। একই পোশাক একেক দোকানে একেক দামে বিক্রি হচ্ছে।” তবে ইদের আগের দিন জমজমাট হয়ে উঠেছে উত্তর দিনাজপুরের বাজারগুলি।

নিউজফ্রন্ট এর ফেসবুক পেজে লাইক দিতে এখানে ক্লিক করুন
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here