পল্লব দাস, বিশেষ প্রতিবেদনঃ
টানা এগারো দিন পর ভক্তদের ঘর থেকে বিদায় নিচ্ছেন গণপতি বাপ্পা । সেলেব থেকে সাধারণ সবাই বিঘ্নবিনাশক এর আরাধনা করেছেন এই কদিন । বাড়িতে মূর্তি এনে বিভিন্ন উপচারে গণেশ বন্দনা করা হয়েছে । সুদূর মহারাষ্ট্রই নয় গণেশ চতুর্থীতে পিছিয়ে নেই রাজ্যবাসী যথেষ্ট জাঁকজমক লক্ষ্য করা গেছে
উত্তরবঙ্গ সহ কলকাতা ও বিভিন্ন জেলায়। মফঃস্বল শহর গুলিতে ছোটখাটো গণেশ পূজার প্যান্ডেল দেখা গেছে ।
আজ গণেশ বিসর্জন এর শেষ দিন । সাধারণভাবে তিন দিন ,পাঁচ দিন,সাত দিন এবং সর্বাধিক এগারো দিন গণেশ মূর্তি বাড়িতে রাখা যায় এরপর বিসর্জন করা হয় বিভিন্ন উপচারের মধ্যে দিয়ে । আজ শেষ দিনে বিসর্জন এর সময় তোড়জোড় শুরু হয়ে গেছে ঢোল , তাসা, ব্যাঞ্জো নিয়ে আগামী বছর এর জন্য ভক্তদের বিদায় নিচ্ছেন ‘বাপ্পা’ ।
এদিকে বিপত্তি সমুদ্র সৈকত গুলিতে , বিসর্জন এর পর থেকে সামুদ্রিক প্রাণীগুলোর মৃতদেহ ভেসে আসছে তটে । পরিবেশ বিজ্ঞানীরা অনুমান করছেন মূর্তিতে ব্যবহৃত রং , প্লাস্টার অফ প্যারিস ইত্যাদি বিসর্জনের সময় মিশছে জলে এর থেকে সাগরের মাছ,ছোটো সাপ মারা যাচ্ছে।
পরিবেশ-বান্ধব জিনিসপত্র দিয়ে মূর্তি তৈরিতে জোর দেওয়া উচিত বলে মনে করছেন পরিবেশপ্রেমী মানুষজন । এবছর ব্যাঙ্গালোর শহরে পরিবেশ বান্ধব আখের গণেশ মূর্তি বানানো হয়েছিল । ভবিষ্যতে হয়তো এরকম জিনিস দিয়ে চলবে মূর্তি তৈরির কাজ ।
আরও পড়ুনঃ কোন ভাইপোর জন্য ‘কাকা’ ডাকে আপত্তি মন্ত্রীর
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584