নিজস্ব সংবাদদাতা,পশ্চিম মেদিনীপুরঃ
১৯৫৯ সালের ৩১ শে আগষ্ট খাদ্য আন্দোলনে সামিল হয়ে কলকাতার রাজপথে নিহত হন ৮০ জন এবং আহত হন শতাধিক বামপন্থী কর্মী। ষাটের দশকে রাজ্যের কংগ্রেস সরকারের আমলে খাদ্য সংকট ভয়াবহ আকার ধারণকরে। তাই বামেদের নেতৃত্বে খাদ্যের দাবিতে কলকাতার রাজপথে শুরু হয় খাদ্য আন্দোলন।
সেই খাদ্য আন্দোলনে অংশ গ্রহণকারীদের উপর তৎকালীন সরকার নির্বিচারে গুলি চালায়। যার ফলে বহু মানুষ শহীদ হয়। সকল শহীদদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে প্রতি বছর ৩১ শে আগষ্ট সিপিআইএম পার্টির উদ্যোগে সাড়ম্বরে রাজ্যব্যাপী খাদ্য আন্দোলনের শহীদ দিবস উদযাপিত হয়।
আরও পড়ুনঃ নিয়ম মেনে খাদ্য আন্দোলনের শহীদ দিবস স্মরণ করবে বামেরা
কিন্তু এবছর মহামারী করোনার কারণে এবং সোমবার দিনটিতে রাজ্যসরকারের ঘোষিত লকডাউনের কারণে সকাল ৬টার পূর্বে সরকারী বিধি নিষেধ মেনে অল্প কর্মী সমর্থক নিয়ে সিপিআইএম দলের পক্ষ থেকে মেদিনীপুর,কেশপুর,দাসপুর,ঘাটাল,গড়বেতা ও শালবনিতে শহীদ দিবস পালন করা হয়।
আরও পড়ুনঃ লকডাউন সফল করতে পুলিশের কড়া নজরদারি ঝাড়গ্রাম জেলা জুড়ে
পাশাপাশি জেলার দাঁতন -১ নং ব্লক এরিয়া কমিটির উদ্যোগে পার্টির পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে বিভিন্ন বুথ ও শাখা এলাকায় দিনটি নীরবে উদযাপিত হয়। দাঁতন এরিয়া কমিটির সম্পাদক তথা সিপিআইএম পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা কমিটির সদস্য সন্দীপ রায় দিনটির গুরুত্ব সম্পর্কে কিছু কথা তুলে ধরেন দলীয় কর্মীদের সামনে।
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584