নবনীতা দত্তগুপ্ত, বিনোদন ডেস্কঃ
মা হতে চলেছেন অভিনেত্রী সোনালী চৌধুরী৷ এক সোনালী সময় তিনি কাটাচ্ছেন নিজের এবং পরিবারের সঙ্গে। সঙ্গে রয়েছে আগামীর উষ্ণ উপস্থিতি৷ পরিবার ছাড়াও মানুষের জীবনে এমন অনেকের অস্তিত্ব থাকে যাদের বাদ দিয়ে এক পাও এগোতে বা পিছোতে ইচ্ছে করে না।
কিংবা কোনও ভাল বা মন্দ অনুভূতি তার সঙ্গে ভাগ না করে নিলে নিজের মনকে শান্ত করা যায় না। সোনালী চৌধুরীর জীবনে ভাস্বর চট্টোপাধ্যায় এমনই এক নাম। দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব। তাঁদের এই বন্ধুত্বকে অনেকে প্রেমের তকমাও দিয়েছে একসময়। দুজনে চুপটি করে মজা লুটেছেন ভক্তদের সেই সব ভাবনার।
তখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ‘সাফ কথা’ চটজলদি জানিয়ে দেওয়ার সুযোগ ছিল না। টিভি বা খবরের কাগজই ছিল সম্বল। ভাস্বরের সঙ্গে সোনালীর প্রথম স্ক্রিন শেয়ার ১৯৯৮-তে৷ তারপর থেকেই ঘনত্ব বাড়তে থাকে বন্ধুত্বের। আজও তা অটুট। কে বলে ইন্ডাস্ট্রিতে কেউ কারো বন্ধু হয় না? এই ধারণা আর বক্তব্যকে সপাটে চড় মারে সোনালী-ভাস্বরের বন্ধুত্ব।
আরও পড়ুনঃ প্রসঙ্গঃ বাঙালির কাঁকড়া কালচার
মঙ্গলবার সোনালীর বেহালার বাড়িতে এসে তাঁকে থালা সাজিয়ে সাধ খাওয়ালেন ভাস্বর। হবু মা বা চলতি ভাষায় পোয়াতিকে শুধু মা-শাশুড়িমায়েরাই সাধ খাওয়ান– এ দাবিও যুক্তিহীন তা প্রমাণ হল আরও একবার। হিতাকাঙখীরা ইচ্ছে হলেই খাওয়াতে পারেন সাধ৷
ডাক্তারের কথা অনুযায়ী, জুনেই সোনালীর কোল জুড়ে আসতে চলেছে পরিবারের নতুন সদস্য। তাই ডাক্তারের দেওয়া নিয়মবিধি মেনে ঘরেই রয়েছেন সোনালী। দিন গুনছেন সেই ক্ষণের।সোনালী মিষ্টির পোকা তাই ভাস্বরের সাজানো মেনুতে ছিল ১০ থেকে ১৫ রকমের মিষ্টি আর নোনতা। ভাস্বরও সেদিন মিস করেননি সোনালীর মায়ের হাতে গড়া লুচি, সাদা আলুর তরকারি আর মিষ্টি।…
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584