লোডশেডিংয়ে নাজেহাল রোগী থেকে চিকিৎসক, উদাসীন স্বাস্থ্য দফতর

0
82

নিজস্ব সংবাদদাতা, পশ্চিম মেদিনীপুরঃ

patient and doctor fasturted for load shedding | newsfront.co
নিজস্ব চিত্র

নেই জেনারেটর, তাই বিদ্যুৎ চলে গেলেই দিশাহীন ডাক্তার থেকে নার্স রোগী সকলেই। আর লোডশেডিং এখানে নিত্যদিনের সঙ্গী।

patient and doctor fasturted for load shedding | newsfront.co
নিজস্ব চিত্র

গ্রামীণ হাসপাতালের এমনই বেহাল চিত্র উঠে এল জঙ্গলমহলের গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্যকেন্দ্র পশ্চিম মেদিনীপুরের গোয়ালতরের কেওয়াকোল গ্রামীণ হাসপাতালে।

সেবিকা।নিজস্ব চিত্র

গোয়ালতোড়ের এই হাসপাতালের ভরসাতেই দিন কাটাতে হয় আশেপাশের প্রায় দশটা গ্রামের মানুষকে।

একসময় মাওবাদী আতঙ্ক গ্রাস করেছিল এখন অবশ্য সে আতঙ্ক অতীত। বদলে ফিরেছে হাতির আতঙ্ক। রাত বাড়লেই দলমার দলের ভয়ে গ্রাম থেকে বের হতে পারে না কেউ।

নিজস্ব চিত্র

এমন অবস্থায় মুমূর্ষু রোগীকেও ভরসা করতে হয় এই হাসপাতালের ওপরই। মেডিসিন বিভাগের বিভিন্ন চিকিৎসার পাশাপাশি অবস্থানগত দিক বিচার করে এই হাসপাতলে রাখা হয়েছে সার্জারি ও গাইনোকোলজি বিভাগও।

আরও পড়ুনঃ লোডশেডিং-এর অভিযোগ জানাতে এসে ভাঙচুর

patient  | newsfront.co
রোগী।নিজস্ব চিত্র

রাতবিরেতে প্রসবের ক্ষেত্রে একটিই হাসপাতাল ভরসা আশেপাশের গ্রামবাসীদের।
তবে সার্জারি বা সিজারের ক্ষেত্রে লোডশেডিং এর ভয়ে সবসময়ই আতঙ্কে থাকতে হয় ডাক্তার থেকে হাসপাতালে কর্মীদের।

লোডশেডিং যেখানে নিত্য সমস্যা সেখানে কেন রাখা হয়নি বিকল্প ব্যবস্থা, কোন উত্তর পাওয়া যায়নি স্বাস্থ্য দপ্তরের তরফে। কবে সমস্যার সমাধান হয় সেটাই এখন দেখার।

নিউজফ্রন্ট এর ফেসবুক পেজে লাইক দিতে এখানে ক্লিক করুন
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here