প্রীতম সরকার, উত্তর দিনাজপুরঃ
লকডাউনকে উপেক্ষা করেই বাজার এলাকাতে জমায়েত চলছে জোড়কদমে। এমনকি করোনা আতংককে সাথে নিয়েই সান্ধ্যকালীন আড্ডার রেওয়াজেও ছেদ পড়েনি এলাকাবাসীদের। তবে পুলিশের ভয়ে কয়েকজন মাস্ক ব্যবহার করলেও, অনেকেই তা মানছে বলে দেখা যায়। যদিও সংক্রমণ রুখতে এলাকার বিভিন্ন পাড়ায় ছোট গাড়ির মাধ্যমে কাঁচা সবজি বিক্রির ব্যবস্থা করেছে প্রশাসন।

এমনকি পাড়ার মধ্যে দিয়ে এই সবজির গাড়ি যাওয়ার পথেও, মাইকিংয়ের মাধ্যমে প্রচার করা হচ্ছে। আর এই প্রচারের মাধ্যমেই অতি সহজেই বাড়ির সামনের থেকে বাজার করতে পারছেন বাসিন্দারা। তবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে করোনা মোকাবিলার জন্য এত কড়া পদক্ষেপ নিলেও, বাজার এলাকা থেকে কোন মতেই আটকানো যাচ্ছে না ক্রেতাদের। যেভাবেই হোক সাধারণ মানুষ ভিড় করছে বাজারে।

তাই এই ভিড় রুখতে বাজারে আসা ক্রেতা ও বিক্রেতাদের মাস্ক পড়া বাধ্যতামূলক করল রায়গঞ্জ পুরসভা। যদিও তা মানা হচ্ছে না বলে অভিযোগ। তাই করোনা আবহে রায়গঞ্জের বিভিন্ন চিত্র দেখে প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বাসিন্দারা।
আরও পড়ুনঃ লকডাউনে অনটন, পেশা বদলে অনেকেই আজ মাস্ক বিক্রেতা

যদিও এলাকাবাসীদের বক্তব্য , প্রশাসন যখন ন্যায্য মূল্যে জিনিসপত্র থেকে শুরু করে মুদি সামগ্রী, সব কিছুই যখন ফোন করলেই বাড়িতে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে। তখন বাজার কেন বন্ধ করছে না পুলিশ, তাই নিয়ে অভিযোগ স্থানীয়দের।
WhatsApp এ নিউজ পেতে জয়েন করুন আমাদের WhatsApp গ্রুপে
আপনার মতামত বা নিউজ পাঠান এই নম্বরে : +91 94745 60584